গাজীপুর সাফারি পার্ক - সাফারি পার্ক গাজীপুর

• এখানে আপনি গাড়িতে করে বিভিন্ন প্রাণীর মধ্য দিয়ে যাতায়াত করতে পারবেন। হরিণ, জিরাফ, জেব্রা, গরু, ঘোড়া সহ নানা প্রাণীকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পাবেন।

• এই অংশে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, সরীসৃপ এবং উভচর প্রাণী রয়েছে। একটি মেরিন অ্যাকুরিয়ামও রয়েছে যেখানে বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখা যায়।

• এখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্রের একটি ছোট ছবি দেখতে পাবেন।

• এখানে এশিয়ার বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীকে দেখা যায়।

• এই স্কয়ারটি পার্কের মূল প্রবেশদ্বারের কাছে অবস্থিত এবং এখানে বিভিন্ন ধরনের গাছপালা এবং ফুল রয়েছে।

• প্রাণী দেখা: বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীকে খুব কাছ থেকে দেখা।
• প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো: সবুজ প্রকৃতির মাঝে একদিন কাটিয়ে শান্তি খুঁজে নেওয়া।
• পিকনিক: পরিবার বা বন্ধুদের সাথে পিকনিক করার জন্য একটি আদর্শ জায়গা।
• ছবি তোলা: বিভিন্ন প্রাণী এবং সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি তোলা।
• বোটে চড়া: পার্কের ভেতরে একটি ছোট নদী রয়েছে, যেখানে বোটে চড়ে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।

• প্রবেশ ফি: সাফারি পার্কে প্রবেশের জন্য নির্দিষ্ট একটি ফি পরিশোধ করতে হয়।
• খোলা ঘন্টা: সাফারি পার্ক সপ্তাহের সব দিন খোলা থাকে। তবে খোলা ঘন্টা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য পার্কের ওয়েবসাইট বা ফোন নম্বরে যোগাযোগ করুন।
• খাবার: পার্কের ভেতরে খাবারের দোকান রয়েছে।
• পোশাক: আরামদায়ক পোশাক পরে যাওয়া উচিত।
• ক্যামেরা: ভালো মানের ক্যামেরা নিয়ে যাওয়া ভুল হবে না।
• গাজীপুর সাফারি পার্ক বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। প্রকৃতির মাঝে একদিন কাটাতে চাইলে এই পার্ক আপনার জন্য পারফেক্ট একটি জায়গা।

• প্রাণী দেখা: বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীকে খুব কাছ থেকে দেখা।
• প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো: সবুজ প্রকৃতির মাঝে একদিন কাটিয়ে শান্তি খুঁজে নেওয়া।
• পিকনিক: পরিবার বা বন্ধুদের সাথে পিকনিক করার জন্য একটি আদর্শ জায়গা।
• ছবি তোলা: বিভিন্ন প্রাণী এবং সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি তোলা।
• বোটে চড়া: পার্কের ভেতরে একটি ছোট নদী রয়েছে, যেখানে বোটে চড়ে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।

• সর্বশেষ আপডেট: পার্কের বন্ধের দিন পরিবর্তিত হতে পারে, বিশেষ করে কোনো উৎসবের সময়। তাই যাওয়ার আগে সর্বশেষ আপডেট নিশ্চিত করে নিন।
• খোলা ঘন্টা: পার্ক সাধারণত সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
• প্রবেশ ফি: পার্কে প্রবেশের জন্য নির্দিষ্ট একটি ফি পরিশোধ করতে হয়।
• অন্যান্য সুবিধা: পার্কের ভেতরে খাবারের দোকান, টয়লেট, এবং বসার জায়গা রয়েছে।

• সকালে যাওয়া ভালো: সকালে পার্ক কম ভিড় থাকে এবং প্রাণীদের সক্রিয় অবস্থায় দেখা যায়।
• ক্যামেরা নিয়ে যাওয়া: পার্কের বিভিন্ন দৃশ্য এবং প্রাণীদের ছবি তোলার জন্য ক্যামেরা নিয়ে যাওয়া ভালো।
• আরামদায়ক পোশাক পরুন: পুরো দিন ঘুরে বেড়াতে হবে তাই আরামদায়ক পোশাক পরে যাওয়া উচিত।
• পানি এবং খাবার নিয়ে যান: পার্কের ভেতরে খাবারের দোকান থাকলেও আপনার সাথে পানি এবং হালকা খাবার নিয়ে যাওয়া ভালো।
• গাজীপুর সাফারি পার্ক বাংলাদেশের একটি অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। প্রকৃতির মাঝে একদিন কাটাতে চাইলে এই পার্ক আপনার জন্য পারফেক্ট একটি জায়গা।

• বয়স: প্রাপ্তবয়স্ক, শিশু বা ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য টিকিটের মূল্য আলাদা হতে পারে।
• গ্রুপ: বড় গ্রুপের জন্য বিশেষ ছাড় দেওয়া হতে পারে।
• কোর সাফারি: কোর সাফারি করার জন্য অতিরিক্ত টিকেট কিনতে হয়।
• সর্বশেষ আপডেট করা টিকেট মূল্য জানার জন্য পার্কের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা ফোন নম্বরে যোগাযোগ করা উচিত।

• প্রাপ্তবয়স্ক: প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সাধারণত পার্কে প্রবেশের টিকিটের মূল্য কম।
• শিশু ও ছাত্র-ছাত্রী: শিশু এবং ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য প্রবেশ মূল্য কম হতে পারে।
• কোর সাফারি: কোর সাফারি করার জন্য অতিরিক্ত টিকেট কিনতে হয়।

• আইডি প্রমাণ: ছাত্র ছাড় পেতে শিক্ষার্থী আইডি দেখাতে হতে পারে।
• গ্রুপ ডিসকাউন্ট: বড় গ্রুপ হলে ডিসকাউন্ট পাওয়া যেতে পারে।
• কোর সাফারি: কোর সাফারি করতে চাইলে অতিরিক্ত টিকেট কিনতে হবে।
• ক্যাশ বা কার্ড: টিকিট কেনার জন্য সাধারণত ক্যাশ বা কার্ড দুইটিই ব্যবহার করা যায়।

• বাস: ঢাকার মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে শ্রীপুর, ভালুকা কিংবা ময়মনসিংহ গামী যেকোন বাসে করে গাজীপুরের বাঘের বাজারে নেমে যেতে পারেন। বাঘের বাজার থেকে রিকশা বা অটোরিকশা করে সাফারি পার্ক যাওয়া যাবে।
• প্রাইভেট গাড়ি: আপনার নিজের গাড়ি থাকলে গাজীপুর সাফারি পার্কে যেতে কোনো সমস্যা হবে না। পার্কে গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা রয়েছে।
• ট্রেন: কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ট্রেনে গাজীপুর নেমে লেগুনা করেও বাঘের বাজারে যেতে পারবেন।

• গাজীপুর সাফারি পার্কে যাওয়ার আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখুন
• সময়: সাফারি পার্ক দেখতে অন্তত একদিনের সময় লাগবে।
• খাবার: পার্কের ভেতরে খাবারের দোকান রয়েছে। তবে আপনার সাথে হালকা খাবার ও পানি নিয়ে যেতে পারেন।
• পোশাক: আরামদায়ক পোশাক পরে যাওয়া উচিত।
• ক্যামেরা: ভালো মানের ক্যামেরা নিয়ে যাওয়া ভুল হবে না।
• বন্ধের দিন: পার্ক সাধারণত সপ্তাহে একদিন বন্ধ থাকে। যাওয়ার আগে পার্কের ওয়েবসাইট বা ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে নিশ্চিত হয়ে নিন।

• এখানে আপনি গাড়িতে করে বিভিন্ন প্রাণীর মধ্য দিয়ে যাতায়াত করতে পারবেন। হরিণ, জিরাফ, জেব্রা, গরু, ঘোড়া সহ নানা প্রাণীকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পাবেন।

• এই অংশে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, সরীসৃপ এবং উভচর প্রাণী রয়েছে। একটি মেরিন অ্যাকুরিয়ামও রয়েছে যেখানে বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখা যায়।

• এখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্রের একটি ছোট ছবি দেখতে পাবেন।

• প্রাণী দেখা: বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীকে খুব কাছ থেকে দেখা।
• প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো: সবুজ প্রকৃতির মাঝে একদিন কাটিয়ে শান্তি খুঁজে নেওয়া।
• পিকনিক: পরিবার বা বন্ধুদের সাথে পিকনিক করার জন্য একটি আদর্শ জায়গা।
• ছবি তোলা: বিভিন্ন প্রাণী এবং সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি তোলা।
• বোটে চড়া: পার্কের ভেতরে একটি ছোট নদী রয়েছে, যেখানে বোটে চড়ে ঘুরে বেড়াতে পারবেন।

• বাঘ
• সিংহ
• হাতি
• জিরাফ
• জেব্রা
• হরিণ
• বানর
• ভাল্লুক
• পাখি
• মাছ
• এবং আরো অনেক
• সাফারি পার্ক আপনাকে একটি অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা প্রদান করবে।

• ক্ষেত্রফল: কোন পার্কটি সবচেয়ে বেশি জায়গা জুড়ে আছে?
• প্রাণীর সংখ্যা: কোন পার্কটিতে সবচেয়ে বেশি প্রাণী আছে?
• পরিদর্শক সংখ্যা: কোন পার্কে সবচেয়ে বেশি মানুষ আসে?
• সুবিধা: কোন পার্কে সবচেয়ে বেশি সুবিধা আছে?

• গাজীপুর সাফারি পার্ক: বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বড় সাফারি পার্কগুলোর মধ্যে একটি। এখানে বিভিন্ন ধরনের প্রাণী দেখা যায় এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।
• ডুলাহাজরা সাফারি পার্ক: কক্সবাজারে অবস্থিত এই পার্কটিও বেশ বড় এবং এখানেও বিভিন্ন প্রাণী দেখা যায়।
• রাজধানী পার্ক: ঢাকার একটি প্রাচীন এবং বড় পার্ক। এটি বিনোদনের পাশাপাশি শিক্ষামূলক কার্যক্রমের জন্যও ব্যবহৃত হয়।
• যমুনা ফিউচার পার্ক: ঢাকার একটি আধুনিক শপিং মলের সাথে সংযুক্ত এই পার্কটিতে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনের সুযোগ রয়েছে।

• ক্ষেত্রফল: কোন পার্কটি সবচেয়ে বেশি জায়গা জুড়ে আছে?
• প্রাণীর সংখ্যা: কোন পার্কটিতে সবচেয়ে বেশি প্রাণী আছে?
• সুবিধা: কোন পার্কে সবচেয়ে বেশি সুবিধা আছে?

• প্রাণীর বৈচিত্র্য: এখানে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রাণী দেখা যায়।
• সুবিধা: পার্কে ভালো মানের রাস্তা, পার্কিং, খাবারের দোকান এবং অন্যান্য সুবিধা রয়েছে।
• জনপ্রিয়তা: দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এখানে ঘুরতে আসে।

• বন্যপ্রাণীর সংরক্ষণ: বিলুপ্তপ্রায় বা বিপন্ন প্রজাতির প্রাণীদের সংরক্ষণ করা।
• শিক্ষা: মানুষকে বন্যপ্রাণী সম্পর্কে শিক্ষিত করা এবং প্রকৃতির প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
• বিনোদন: মানুষকে বন্যপ্রাণীকে কাছ থেকে দেখার সুযোগ দেওয়া এবং তাদের বিনোদন দেওয়া।

উপসংহার