চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি

ভূমিকা

সুপ্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই অনলাইনে চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি বিষয় নিয়ে জানতে চান। আজ আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলি।

চারা গাছের পরিচর্যা

একটি চারা গাছকে পূর্ণবয়স্ক গাছে পরিণত করতে সঠিক পরিচর্যা অত্যন্ত জরুরি। চারা গাছের যত্ন নেওয়া শুধু একটি গাছ লাগানোর চেয়ে অনেক বেশি। এটি প্রকৃতির প্রতি আমাদের দায়িত্ববোধের প্রমাণ।
চারা গাছের পরিচর্যার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
জলসেচ: চারা গাছকে নিয়মিত জল দেওয়া জরুরি। তবে অতিরিক্ত জল দেওয়াও ক্ষতিকর। মাটি সবসময় সামান্য আর্দ্র থাকা উচিত।
সার: চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি
  • গাছের বৃদ্ধির জন্য সার অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। জৈব সার গাছের জন্য সবচেয়ে উপকারী।
আলো: চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি
  • সব গাছেরই সূর্যের আলোর প্রয়োজন হয়। তবে কিছু গাছ আবার ছায়ায়ও ভালো হয়। তাই গাছের প্রজাতি অনুযায়ী আলোর পরিমাণ নির্ধারণ করা উচিত।
মাটি: চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি
  •  চারা গাছের জন্য ভালো নিষ্কাশন ব্যবস্থা সম্পন্ন, পুষ্টিকর মাটি প্রয়োজন।
আগাছা: চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি
  • আগাছা গাছের পুষ্টি শোষণ করে। তাই নিয়মিত আগাছা পরিষ্কার করা জরুরি।
রোগ-বালাই: চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি
  • গাছ বিভিন্ন রোগ ও বালাইয়ের শিকার হতে পারে। তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনে কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে।
ছাঁটাই: চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি
  • অপ্রয়োজনীয় ডালপালা কেটে ফেললে গাছের বৃদ্ধি ভালো হয়।
শীতকালীন যত্ন: চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি
  • শীতকালে গাছের গোড়ায় পাতা, গোবর ইত্যাদি দিয়ে ঢেকে রাখলে গাছ শীতকালীন পরিবেশ সহ্য করতে পারে।
চারা গাছের পরিচর্যার উপকারিতা:
  • পরিবেশ সুরক্ষা: গাছ পরিবেশ দূষণ কমাতে সাহায্য করে।
  • জীববৈচিত্র্য বৃদ্ধি: গাছ বিভিন্ন প্রাণীর আবাসস্থল।
  • মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি: গাছের শিকড় মাটির গঠন ভালো রাখে।
  • মানসিক স্বাস্থ্য: প্রকৃতির মাঝে থাকলে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
চারা গাছের পরিচর্যার কিছু টিপস:
  • সঠিক সময়ে চারা রোপণ: জুন-জুলাই মাস সাধারণত চারা রোপণের উপযুক্ত সময়।
  • গর্তের আকার: চারার আকার অনুযায়ী গর্তের আকার নির্ধারণ করুন।
  • গোড়ায় মাটি চেপে দিন: চারা রোপণের পর গোড়ায় ভালো করে মাটি চেপে দিন।
  • বাঁশের খুঁটি: চারা যাতে বাঁকা না হয় সেজন্য বাঁশের খুঁটি দিয়ে বাঁধুন।
  • নিয়মিত পর্যবেক্ষণ: চারাটির বৃদ্ধি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করুন।

চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি

কৃষক ভাইরা আমারা জানি ফল প্রতিটি মানুষের কাছে সুখাদ্য হিসাবে সমাদৃত হয়ে আসছে। আধুনিক বিশ্বের প্রতিটি নাগরিকই জানেন দেহকে সুস্থ সবল রাখতে হলে ফলের প্রয়োজন অনিবার্য। ফলে রয়েছে আমিষ, শ্বেতসার, ভিটামিন, লৌহ ও ক্যালসিয়ামের মত পুষ্টি উপাদান। 
  • আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানের যুগেও বলা হয় “ফলই বল”। ফল কেবল পুষ্টিমানেই ভরপুর নয়, ফল মুখরোচক, তৃপ্তিদায়ক এবং সুস্বাদুও বটে। অন্যান্য খাদ্য সামগ্রীর মত ফলের রান্নাজনিত ঝামেলা নেই কিংবা পুষ্টি কমে যাওয়ার আশংকা নেই এমনকি ভেজালেরও ভয় কম। 
  • আর শুধু খাদ্য হিসাবেই নয় প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে, ভূমি ক্ষয়রোধ করতে, জ্বালানী ও কাঠের অভাব মেটাতে, নানাবিধ ঔষুধের উপকরণ পেতে ফল গাছ সাহায্য করে থাকে। 
  • সুতরাং আমাদের জীবনে ফলের গুরুত্ব অপরিসীম। সুখের কথা আমাদের দেশে অনেক গুলো জনপ্রিয় ফল রয়েছে। দেশের গ্রামাঞ্চলে প্রায় যে কোন বসত বাড়ীর আঙ্গীনায় অথবা পিছনে কোন না কোন ফলের গাছ দেখা যায়। 
  • বাংলাদেশে কলা, পেঁপে, লেবু, নারিকেল, আম, কাঁঠাল, পেয়ারা, কুল , বাতাবীলেবু, শরীফা, আতা, ডালিম কামরাঙ্গা ইত্যাদি মিলে প্রায় ৭০ রকমের ফল জন্মে থাকে। একথা সত্য যে আমরা চাহিদা মাফিক ফল খেতে পাই না। 
  • পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক লোকের জন্য প্রতিদিন ২০০ গ্রাম ফল খাওয়া দরকার। অথচ আমরা পাচ্ছি মাত্র ৭৮ গ্রাম। প্রাচীন পদ্ধতিতে চাষাবাদ এর মূল কারণ। তাই ফলের চাহিদা মেটাতে হলে আধুনিক উপায়ে ফলের চাষ করা প্রয়োজন।
  • আর ফলের চাষ করতে হলে আমাদরে জানতে হবে ফলরে চারা রােপন, সার প্রয়োগ ও যত্ন পরর্চিযা সম্পর্কে । তাই প্রথমইে বলব কভিাবে ফলরে চারা রোপন্ করা যায় । যে কোন ফল গাছের জন্য ভাল জাতের স্বাস্থ্যবান ও রোগমুক্ত চারা রোপন করতে হবে। 
  • রোপনের জন্য এমন স্থান নির্বাচন করতে হবে যেখানে ঘরবাড়ী বা বড় গাছের ছায়া না পড়ে আর পড়লে ও তা যাতে অল্প সময়ের জন্য পড়ে, স্থানটি উচু হতে হবে যাতে পানি জমে না যায়। 
  • একই ফলের একাধিক গাছ রোপনের বেলায় গাছ থেকে গাছের একটি নির্দিষ্ট দুরত্ব দিতে হবে এবং এই দুরত্ব বিভিন্ন ফলের চারার জন্য বিভিন্ন হয়ে থাকে যেমন আমের জন্য ৮-১২ মিটার, নারিকেলের জন্য ৬ মিটার, পেয়ারার বেলায় ৪-৬ মিটার ইত্যাদি।
  • বর্ষার শুরু বা বর্ষার শেষ চারা গাছ রোপনের উপযুক্ত সময় কেননা এ সময় গাছ রোপন করলে বেশী বর্ষা নামার আগেই যেমন শিকড় মাটির সাথে ভালভাবে লেগে যাবে বর্ষার পানি জমে চারা নষ্ট হবার সম্ভবনা কমে যাবে। 
  • তাই বৃক্ষ জাতীয় ফল গাছের চারা রোপনের উত্তম সময় জুন-জুলাই মাস। তবে পানি সেচের ব্যবস্থা থাকলে ডিসেম্বর ও জানুয়ারী মাস ব্যতীত যে কোন সময় চারা রোপন করা যেতে পারে। প্রায় বেশী ভাগ ফল গাছের জন্য ৬০-১০০ সে.মি. ব্যাস ও গভীরতা বিশিষ্ট গর্ত খনন করতে হবে। 
  • উঠানো মাটির সাথে প্রয়োজনীয় পরিমান সার ভালভাবে মিশিয়ে উপরের মাটি নীচে এবং নীচের মাটি উপরে দিয়ে গর্ত ভরাট করে রাখতে হবে এবং র্গত ভরাটের পর সেখানে পানি দতিে হবে । অতপর ১৫-২০ দিন পর র্গতরে মাটি আবার উলট-পালট করে দতিে হবে । 
  • র্গত ভরাটের ১৫ দিন পর চারা লাগাতে হবে।

ফল গাছে সার প্রয়োগ পদ্ধতি

তবে খেয়াল রাখতে হবে যে, রাসায়নিক সার এর পরিমান বেশী না হয়। বেশী হলে গাছের জন্য বিষক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। তবে জৈব সার যেমন পচা গোবর, কম্পোষ্ট এসবের পরিমান বেশী হলেও ক্ষতি নেই। 
  • গর্তে সার দেবার একটা পরিমান আপনাদরেকে বলে দচ্ছিি । সটো হলো প্রতটিি র্গতরে জন্য পচা গোবর বা কম্পোষ্ট ২০-৩০ কেজি, টিএসপি ৪০০-৫০০ গ্রাম এবং এমপি ২০০-৩০০ গ্রাম ও জিপসাম ১০০-২৫০ গ্রাম দিতে হবে। তবে সারের পরিমান গাছের আকার প্রকার মাটির উর্বরতা এসবের সাথে সর্ম্পকিত।
  • সাধারণত বিকেল বেলা চারা রোপন করতে হবে। রোপনের সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে কলমের চারার গোড়ার সাথে লাগানো মাটির বলটি ভেংগে না যায়। 
  • গর্তে লাগানের সময় আরো খেয়াল রাখতে হবে যাতে চারার কান্ডের ও শিকড়ের সংযোগস্থল গর্তের মাটির নীচেও না যায় আবার খুব বেশি উপরেও না থাকে। 
  • এটা মাটির সমান সমান থাকতে হবে। রোপনের পরপরই পানি সেচ দিয়ে গর্তের মাটি ভিজিয়ে দিতে হবে এবং পরবর্তী এক সপ্তাহ পর্যন্ত প্রতিদিন চারার গোড়ায় পানি সেচ দিতে হবে। 
  • একটি শক্ত ও মজবুত খুঁটি চারার ধারে গভীর ভাবে পুতে দড়ি দিয়ে খুঁটির সাথে চারা বেঁধে দিতে হবে এবং কোন খোলা জায়গায় লাগানো চারাকে গরু ছাগল থেকে বাঁচানোর জন্য বাঁশের বেড়া দিলে ভাল হয়। 
  • তবে চারাতে প্রথম প্রথম একটু ছায়া দেয়া উচিত।
  • এখন কথা হলো চারা শুধু রোপন করলেই চলবে না এটার বাঁচা এবং বৃদ্ধির জন্য অবশ্যই একটা বাড়তি যত পরিচর্যার দরকার এবং সেটা হলো চারা রোপনের পর সময় মত চারার গোড়ার মাটি নিড়ানী কিংবা কুপিয়ে আলগা করে দিতে হবে যাতে বায়ু চলাচল করতে পারে এবং রস সংরক্ষণের সুবিধা হয়। 
  • চারার চারিদিকে অন্তত ১ মিটার পরিধির মধ্যে কোন প্রকার ঘাস জঙ্গল, আগাছা এসব জন্মাতে দেখলে সেগুলো পরিস্কার করে ফেলতে হবে। কারণ আগাছা নানা প্রকার পোকামাকড় ও রোগ জীবানুর আশ্রয়স্থল হিসাবে কাজ করে এবং গাছের খাবারে অংশ গ্রহণ করে।

ফলগাছ রোপণের জন্য গর্ত তৈরি ও সার প্রয়োগ

এবার বলব সার প্রয়োগরে কথা-আশানুরূপ ফলন পেতে হলে প্রতি বৎসর সময় মত এবং পরিমিত পরিমান সার প্রয়োগ করতে হবে। তবে গাছে ফল থাকা অবস্থায় সার না দিয়ে ফল পাড়ার পরেই সার দেয়া উত্তম। আম কাঁঠালের জন এটা বিশেষভাবে উপযোগী। গাছ বাড়ার সাথে সাথে প্রতি বৎসর সারের পরিমান বাড়িয়ে দিতে হবে। 
  • প্রতটিি ফল গাছরে জন্য বয়স অনুপাতে নর্ধিারতি যে পরমিাণ সার প্রয়োগ করতে হয় তার র্অধকে পরমিাণ সার র্বষার আগে র্মাচ-এপ্রলি মাসে একবার এবং বাকি র্অধকে সার র্বষার পরে স্েপ্টম্বের-অক্টোবর মাসে আরও একবার প্রয়ােগ করতে হবে । গাছের একেবারে গোড়াতে কখনো সার দেয়া উচিত নয়। 
  • গাছের গোড়া থেকে ৫০-১০০ সে.মি. দুর থেকে সার দিতে হবে। গাছের ডালপালা যতদুর পর্যন্ত ছড়িয়ে থাকে ততদুর পর্যন্ত মাটি হালকাভাবে কুপিয়ে সারের উপরি প্রয়োগ করতে হবে। তারপর পানি সেচ দিয়ে কয়েকদিন পর মাটি শুকনো বা জো অবস্থায় আবার হালকা করে কুপিয়ে মালচিং করে দিলে ভাল হবে। 
  • তারপর গাছ যখন বড় হতে থাকে তখন আসে ছাঁটাই এর কথা অর্থাৎ ছাঁটাই করণ বৃক্ষজাতীয় গাছগুলোর জন্য একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় প্রথম প্রথম কয়েক বৎসর এটা খেয়াল রাখা দরকার যাতে তাদের একটি প্রধান কান্ড ভালভাবে বেড় ওঠে। 
  • আম, পেয়ারা লেবু, কাঁঠাল, বাতাবীলেবু এসব গাছের জন্য এই ছাঁটাই বিশেষ প্রয়োজন যাতে গাছ সুন্দর একটা ছাতার মত আকৃতি দিয়ে বেড়ে উঠবে। আর একটা বিশেষ দিক খেয়াল রাখতে হবে সেটা হলো রোগ পোকামাকড় এর আক্রমন দেখা দিলে সাথে সাথে সেটা দমনের উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে।
তাই সবশষেে বলব ফলরে চারা রোপন ও সঠকি যত্ন পরর্চিযার মাধ্যমে ফল উৎপাদন বৃদ্ধি করে একদকিে দশেরে মানুষরে পুষ্টরি অভাব পুরুন হবে এবং কৃষক ভাইয়রো র্আথকিভাবে অনকে লাভবান হবনে তাতে কোন সন্দহে নাই ।

আম গাছে ফুল আসার পর করণীয়

আম গাছে ফুল আসার পর করণীয়


পানি - ১ লিটার

+

ইমিডাক্লোপ্রিড গ্রুপের তরল কীটনাশক

যেমনঃ ইমিটাফ/এডমায়ার/গেইন ১/২ মিলি

অথবা ইমিডাক্লোপ্রিড গ্রুপের দানাদার কীটনাশক

যেমনঃ কনফিডর-০.২ গ্রাম

+

ম্যানকোজেব জাতীয় ছত্রাকনাশক

যেমনঃ এন্ডোফিল এম-৪৫/ডাইথেন এম ৪৫- ২ গ্রাম

অথবা প্রপিকোনাজল গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন- টিল্ট ২৫০ ইসি ১/২ মিলি


* ১ম স্প্রেঃ গাছে মুকুল আসার পর কিন্তু ফোটার পূর্বে একবার

      * ২য় স্প্রেঃ আম মটর দানা আকার ধারণ করার পর আরও একবার

সমস্ত গাছ ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে।

আম গাছে সার প্রয়োগ সুপারিশ

গাছে সার দেওয়ার নিয়ম - আম গাছে সার প্রয়োগের পরিমান - আমের আধুনিক চাষাবাদ ও বিপণন কৌশল - বয়স্ক আম গাছে সার প্রয়োগের সময় - গাছে কখন সার দিতে হয় - আমে কিভাবে সার দিতে হয় - আমের জন্য সবচেয়ে ভালো ছত্রাকনাশক কোনটি- আম গাছে কখন স্প্রে করতে হয়- ফল গাছে সার প্রয়োগ পদ্ধতি - বিভিন্ন ফলগাছে সারের মাত্রা।

সারের নাম

গাছের বয়স (বছর)

১-৪

৫-৭

৮-১০

১১-১৫

১৬-২০

২০- এর উর্দ্ধে

গোবর  কেজি)

২৬

৩৫

৪৫

৫৫

৭০

৮৫

ইউরিয়া (গ্রাম)

৪৪০

৮৭৫

১৩১৫

১৭৫০

২৬২৫

৩৫০০

টিএসপি (গ্রাম)

২৪০

৪৪০

৮৭৫

৮৭৫

১৩১৫

১৭৫০

এমওপি(গ্রাম)

১৭৫

৩৫০

৪৪০

৭০০

৮৭৫

১৪০০

জিপসাম (গ্রাম)

১৭৫

৩৫০

৪৩৫

৬১০

৭০০

৮৭৫

জিংক সালফেট (গ্রাম)

২০

২০

৩০

৩০

৩৫

৪৫

বরিক এসিড (গ্রাম)

৩৫

৩৫

৫৫

৫৫

৭০

৯০

উপসংহার

প্রিয় পাঠক আজ চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে অন্য কোনো ভালো বিষয় নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের চারা গাছের পরিচর্যা - চারা গাছ লাগানোর পদ্ধতি বিষয়ে আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান আর এই কনটেন্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url