ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪ বিষয় নিয়ে জানতে চান। আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪ কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪ নিয়ে আলোচনা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলি।
ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪
ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের সময়সূচী
মৈত্রী এক্সপ্রেস হল ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে চলাচলকারী প্রধান ট্রেন। এই ট্রেনটি দুই দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বের প্রতীক।
ট্রেনের সময়সূচী: ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪
ট্রেনের সময়সূচি নিয়মিতভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই যাত্রার আগে সর্বশেষ সময়সূচি জানার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা ভারতীয় রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট দেখুন।
সাধারণত:
ঢাকা থেকে কলকাতা: সপ্তাহে চার দিন চলে।
কলকাতা থেকে ঢাকা: সপ্তাহে চার দিন চলে।
বিস্তারিত সময়সূচী:ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪
- বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: [বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট লিঙ্ক]
- ভারতীয় হাই কমিশন, ঢাকা: [ভারতীয় হাই কমিশন, ঢাকা ওয়েবসাইট লিঙ্ক]
টিকিট কাটার পদ্ধতি:
অনলাইনে:
- বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা অন্যান্য অনলাইন টিকিট বুকিং প্ল্যাটফর্ম থেকে।
রেল স্টেশনে:
- ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন বা কলকাতার চিৎপুর রেল স্টেশন থেকে।
টিকিটের ধরন:
- এসি কেবিন: সবচেয়ে আরামদায়ক এবং ব্যয়বহুল।
- এসি চেয়ার: এসি কেবিনের চেয়ে কিছুটা কম আরামদায়ক এবং কম ব্যয়বহুল।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
- পাসপোর্ট ও ভিসা: ভারত ভ্রমণের জন্য বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা থাকা আবশ্যক।
- ট্রাভেল ব্যাগের ওজন: নির্দিষ্ট ওজনের বেশি ব্যাগ নিয়ে যাওয়া যাবে না।
ঢাকা টু কলকাতা মৈত্রী এক্সপ্রেস
ঢাকা থেকে কলকাতা মৈত্রী এক্সপ্রেস: আপনার ভ্রমণকে আরও সহজ করে তুলুন
মৈত্রী এক্সপ্রেস হল ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে চলাচলকারী একটি জনপ্রিয় ট্রেন। এই ট্রেনটি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার বন্ধুত্বের প্রতীক। যদি আপনি কলকাতা ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন, তাহলে মৈত্রী এক্সপ্রেস হতে পারে আপনার জন্য সবচেয়ে সহজ ও আরামদায়ক যাত্রাপথ।
ট্রেনের সময়সূচী
ট্রেনের সময়সূচি নিয়মিতভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই যাত্রার আগে সর্বশেষ সময়সূচি জানার জন্য নিচের উৎসগুলো দেখুন:
- বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: [বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট লিঙ্ক]
- ভারতীয় হাই কমিশন, ঢাকা: [ভারতীয় হাই কমিশন, ঢাকা ওয়েবসাইট লিঙ্ক]
সাধারণত: ঢাকা টু কলকাতা মৈত্রী এক্সপ্রেস
- ঢাকা থেকে কলকাতা: সপ্তাহে চার দিন চলে।
- কলকাতা থেকে ঢাকা: সপ্তাহে চার দিন চলে।
টিকিট কাটার পদ্ধতি: ঢাকা টু কলকাতা মৈত্রী এক্সপ্রেস
- অনলাইনে: বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা অন্যান্য অনলাইন টিকিট বুকিং প্ল্যাটফর্ম থেকে।
- রেল স্টেশনে: ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন বা কলকাতার চিৎপুর রেল স্টেশন থেকে।
মৈত্রী এক্সপ্রেস টিকিট
টিকিটের ধরন
- এসি কেবিন: সবচেয়ে আরামদায়ক এবং ব্যয়বহুল।
- এসি চেয়ার: এসি কেবিনের চেয়ে কিছুটা কম আরামদায়ক এবং কম ব্যয়বহুল।
- মৈত্রী এক্সপ্রেস এসি চেয়ার
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: ঢাকা টু কলকাতা মৈত্রী এক্সপ্রেস
- পাসপোর্ট ও ভিসা: ভারত ভ্রমণের জন্য বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা থাকা আবশ্যক।
- ট্রাভেল ব্যাগের ওজন: নির্দিষ্ট ওজনের বেশি ব্যাগ নিয়ে যাওয়া যাবে না।
স্টেশন: ঢাকা টু কলকাতা মৈত্রী এক্সপ্রেস
- ঢাকা: কমলাপুর রেল স্টেশন
- কলকাতা: চিৎপুর রেল স্টেশন
- কলকাতা চিৎপুর রেল স্টেশন
ভারতীয় হাই কমিশন, ঢাকা: এই ওয়েবসাইটে আপনি মৈত্রী এক্সপ্রেস সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য পাবেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ: নিয়মিত আপডেটের জন্য এই পেজটি ফলো করুন।
ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন টিকেট কাটার নিয়ম
ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম
মৈত্রী এক্সপ্রেস হল ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে চলাচলকারী একমাত্র ট্রেন। এই ট্রেনটি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার বন্ধুত্বের প্রতীক। যদি আপনি কলকাতা ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন, তাহলে মৈত্রী এক্সপ্রেস হতে পারে আপনার জন্য সবচেয়ে সহজ ও আরামদায়ক যাত্রাপথ।
টিকিট কাটার পদ্ধতি
১. অনলাইনে: ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪
- বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা অন্যান্য অনলাইন টিকিট বুকিং প্ল্যাটফর্ম থেকে সহজেই টিকিট কাটতে পারবেন।
- অনলাইনে টিকিট কাটার ক্ষেত্রে আপনার কাছে একটি বৈধ ইমেইল আইডি এবং একটি মোবাইল নম্বর থাকা জরুরি।
২. রেল স্টেশনে:ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪
- ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে সরাসরি টিকিট কিনতে পারবেন
- টিকিট কাটার সময় আপনার সাথে বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা রাখতে ভুলবেন না।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- বৈধ পাসপোর্ট: ভারত ভ্রমণের জন্য বৈধ পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক।
- ভিসা: ভারত ভ্রমণের জন্য ভিসা থাকা আবশ্যক।
টিকিটের ধরন
- এসি কেবিন: সবচেয়ে আরামদায়ক এবং ব্যয়বহুল।
- এসি চেয়ার: এটি এসি কেবিনের চেয়ে কিছুটা কম আরামদায়ক এবং কম ব্যয়বহুল।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
- ট্রেনের সময়সূচি: ট্রেনের সময়সূচি নিয়মিত পরিবর্তিত হতে পারে। তাই যাত্রার আগে একবার সময়সূচি দেখে নিন।
- ট্রাভেল ব্যাগের ওজন: নির্দিষ্ট ওজনের বেশি ব্যাগ নিয়ে যাওয়া যাবে না।
- বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: এখান থেকে আপনি ট্রেনের সময়সূচি, টিকিটের মূল্য এবং অন্যান্য তথ্য পেতে পারবেন।
- ভারতীয় হাই কমিশন, ঢাকা: ভারতের রেলওয়ে সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যের জন্য এই ওয়েবসাইটটি দেখতে পারেন।
সতর্কতা: এই তথ্যগুলি কেবল সাধারণ ধারণার জন্য। ভ্রমণের আগে সর্বশেষ তথ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন।
ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম
মৈত্রী এক্সপ্রেস হল ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে চলাচলকারী প্রধান ট্রেন। এই ট্রেনে টিকিট কাটার জন্য আপনাকে কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
টিকিট কাটার উপায়:
- অনলাইনে টিকিট কাটা: বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা অন্যান্য অনলাইন টিকিট বুকিং প্ল্যাটফর্ম থেকে আপনি সহজেই টিকিট কাটতে পারবেন।
- রেল স্টেশনে টিকিট কাটা: ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন বা কলকাতার চিৎপুর রেল স্টেশন থেকে সরাসরি টিকিট কিনতে পারবেন।
টিকিট কাটার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
- বৈধ পাসপোর্ট: ভারত ভ্রমণের জন্য বৈধ পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক।
- ভিসা: ভারত ভ্রমণের জন্য ভিসা থাকা আবশ্যক।
টিকিট কাটার সময়:
সাধারণত ট্রেন ছাড়ার কয়েক দিন আগে থেকে টিকিট কাটা যায়।
উৎসবের সময় বা ছুটির দিনে টিকিট খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যেতে পারে। তাই আগেই টিকিট কাটা উত্তম।
টিকিটের ধরন:
- এসি কেবিন: সবচেয়ে আরামদায়ক এবং ব্যয়বহুল।
- এসি চেয়ার: এটি এসি কেবিনের চেয়ে কিছুটা কম আরামদায়ক এবং কম ব্যয়বহুল।
- ট্রেনের সময়সূচি: ট্রেনের সময়সূচি নিয়মিত পরিবর্তন হতে পারে। তাই যাত্রার আগে একবার সময়সূচি দেখে নিন।
অন্যান্য তথ্য: ভ্রমণের সময় আপনার সাথে যাবতীয় জরুরি কাগজপত্র এবং ওষুধ রাখবেন।
- বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: এখান থেকে আপনি ট্রেনের সময়সূচি, টিকিটের মূল্য এবং অন্যান্য তথ্য পেতে পারবেন।
- ভারতীয় রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: ভারতের রেলওয়ে সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যের জন্য এই ওয়েবসাইটটি দেখতে পারেন।
সতর্কতা: এই তথ্যগুলি কেবল সাধারণ ধারণার জন্য। ভ্রমণের আগে সর্বশেষ তথ্যের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন।
বেনাপোল টু কলকাতা বাস ভাড়া
বেনাপোল থেকে কলকাতা যাওয়ার বাস ভাড়া নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন, কারণ এটি বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে, যেমন:
- বাস কোম্পানি: বিভিন্ন বাস কোম্পানির ভাড়া ভিন্ন হতে পারে।
- বাসের ধরন: এসি, নন-এসি, সিটের ধরন ইত্যাদি ভাড়ায় প্রভাব ফেলতে পারে।
- সময়: উৎসবের সময় বা ছুটির দিনে ভাড়া বাড়তে পারে।
- রুট: সরাসরি বাস না হলে, মধ্যস্থলে নামতে হলে ভাড়া বেড়ে যেতে পারে।
- বেনাপোল থেকে পেট্রাপোল: ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশের পর, পেট্রাপোল পর্যন্ত ভাড়া প্রায় ২০০-২৫০ টাকা হতে পারে।
- পেট্রাপোল থেকে কলকাতা: পেট্রাপোল থেকে কলকাতা যাওয়ার ভাড়াও প্রায় ২০০-২৫০ টাকা হতে পারে।
- মোটামুটিভাবে: বেনাপোল থেকে কলকাতা যাওয়ার একদিকের ভাড়া ৪০০-৫০০ টাকার মধ্যে হতে পারে।
কিভাবে সঠিক ভাড়া জানবেন: বেনাপোল টু কলকাতা বাস ভাড়া
- বাস স্ট্যান্ডে যোগাযোগ করুন: বেনাপোল বা পেট্রাপোলের বাস স্ট্যান্ডে গিয়ে বিভিন্ন বাস কোম্পানির কাউন্টারে যোগাযোগ করে সঠিক ভাড়া জানতে পারবেন।
- অনলাইনে খুঁজুন: বিভিন্ন অনলাইন বাস টিকিট বুকিং ওয়েবসাইটে খুঁজে দেখতে পারেন।
- স্থানীয়দের সাথে যোগাযোগ করুন: যারা সম্প্রতি এই রুটে ভ্রমণ করেছেন, তাদের কাছ থেকে সঠিক তথ্য পেতে পারেন।
- মনে রাখবেন: ভাড়া যেকোন সময় পরিবর্তিত হতে পারে। তাই যাত্রার আগে সর্বশেষ ভাড়া জানার চেষ্টা করুন।
বেনাপোল থেকে কলকাতা কত কিলোমিটার
বেনাপোল থেকে কলকাতার দূরত্ব : বেনাপোল থেকে কলকাতা কত কিলোমিটার
বেনাপোল থেকে কলকাতার দূরত্ব প্রায় ৮৩.১ কিলোমিটার। এই দূরত্ব সড়কপথে অতিক্রম করা হয়। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার এই স্থল সীমান্ত দিয়ে দুই দেশের মানুষের যাতায়াত এবং বাণিজ্যিক কার্যকলাপ চলে।
বেনাপোল থেকে কলকাতা যাওয়ার বিভিন্ন উপায়:
- বাস: বেনাপোল থেকে কলকাতা যাওয়ার সবচেয়ে সাধারণ উপায় হল বাস। বিভিন্ন বাস কোম্পানি এই রুটে বাস পরিচালনা করে।
- ট্রেন: বেনাপোল থেকে পেট্রাপোল ট্রেনে যাওয়া যায় এবং সেখান থেকে কলকাতা ট্রেনে চড়া যায়।
- ট্যাক্সি: ব্যক্তিগতভাবে ট্যাক্সি ভাড়া করেও কলকাতা যাওয়া যায়।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: বেনাপোল থেকে কলকাতা কত কিলোমিটার
- পাসপোর্ট ও ভিসা: ভারত ভ্রমণের জন্য বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা থাকা আবশ্যক।
- সীমান্ত পারাপার: বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের জন্য নির্দিষ্ট কার্যক্রম অনুসরণ করতে হবে।
- কাস্টমস: সীমান্তে কাস্টমস চেকিং হবে।
- ভাড়া: ভাড়া বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে, যেমন: বাস কোম্পানি, বাসের ধরন, সময় ইত্যাদি।
ঢাকা টু কলকাতা বিমান ভাড়া
ঢাকা থেকে কলকাতা বিমান ভাড়া: একটি বিস্তারিত তথ্য : ঢাকা টু কলকাতা বিমান ভাড়া
ঢাকা থেকে কলকাতা বিমান ভ্রমণ একটি জনপ্রিয় পছন্দ। দুই শহরের মধ্যে নিয়মিত ফ্লাইট চলাচল করে এবং বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের প্রতিযোগিতার কারণে ভাড়াও সাধারণত সাশ্রয়ী হয়।
ভাড়া নির্ধারণকারী কারণ:
- এয়ারলাইন্স: বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের ভাড়া ভিন্ন হতে পারে।
- সময়: উৎসবের সময় বা ছুটির দিনে ভাড়া বাড়তে পারে।
- বুকিংয়ের সময়: আগে বুক করলে সাধারণত ভাড়া কম পাওয়া যায়।
- সিটের ধরন: বিজনেস ক্লাস বা ইকোনমি ক্লাসের ভাড়া ভিন্ন হবে।
- ফ্লাইটের সময়: সরাসরি ফ্লাইট বা কানেকটিং ফ্লাইটের ভাড়া ভিন্ন হতে পারে।
- কোন এয়ারলাইন্সগুলি ঢাকা থেকে কলকাতা ফ্লাইট পরিচালনা করে?
ঢাকা থেকে কলকাতা ফ্লাইট পরিচালনা করে এমন কিছু জনপ্রিয় এয়ারলাইন্স হল:
- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স: বাংলাদেশের জাতীয় এয়ারলাইন্স।
- ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স: বাংলাদেশের একটি বেসরকারি এয়ারলাইন্স।
- নভোএয়ার: বাংলাদেশের একটি বেসরকারি এয়ারলাইন্স।
- ইন্ডিগো: ভারতের একটি বেসরকারি এয়ারলাইন্স।
- স্পাইসজেট: ভারতের একটি বেসরকারি এয়ারলাইন্স।
ভাড়া কেমন? ঢাকা টু কলকাতা বিমান ভাড়া
ঢাকা থেকে কলকাতা বিমান ভাড়া সাধারণত ৫,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে। তবে এটি উপরের উল্লিখিত কারণগুলির উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।
ভাড়া কম পাওয়ার উপায়:
বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইটে তুলনা করুন:
- বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে ভাড়া তুলনা করুন।
অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি ব্যবহার করুন:
- গুগল ফ্লাইট, স্কাইস্ক্যানার, মেকমাইট্রিপ ইত্যাদি ওয়েবসাইট ব্যবহার করে সেরা অফার খুঁজুন।
ফ্লাইট সূচনা করুন: ঢাকা টু কলকাতা বিমান ভাড়া
- কিছু এয়ারলাইন্স এবং ট্রাভেল এজেন্সি ফ্লাইট সূচনা করে থাকে, যার মাধ্যমে আপনি সেরা ডিল পেতে পারেন।
সামাজিক মিডিয়া: ঢাকা টু কলকাতা বিমান ভাড়া
গ্রীন লাইন পরিবহন ঢাকা টু কলকাতা
গ্রীন লাইন পরিবহন: ঢাকা থেকে কলকাতার সরাসরি যাত্রা : গ্রীন লাইন পরিবহন ঢাকা টু কলকাতা
গ্রীন লাইন পরিবহন বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় বাস পরিষেবা যা ঢাকা থেকে কলকাতা পর্যন্ত সরাসরি বাস চলাচল করে। এই পরিষেবাটি দুই দেশের মানুষের মধ্যে যোগাযোগের একটি সহজ এবং সাশ্রয়ী উপায় হিসেবে বিবেচিত হয়।
গ্রীন লাইনের বাসে যাত্রার সুবিধা:
- সরাসরি যাত্রা: ঢাকা থেকে কলকাতা পর্যন্ত একবারে যাওয়া যায়।
- আরামদায়ক যাত্রা: আধুনিক এসি বাসে আরামদায়ক যাত্রা করা যায়।
- নিয়মিত পরিষেবা: নিয়মিত সময়সূচী অনুযায়ী বাস চলাচল করে।
- সুরক্ষিত যাত্রা: অভিজ্ঞ চালক এবং আধুনিক যানবাহন যাত্রাকে নিরাপদ করে।
- সহজ টিকিট বুকিং: অনলাইন বা কাউন্টার থেকে সহজেই টিকিট বুক করা যায়।
ঢাকা থেকে কলকাতা গ্রীন লাইন বাসের রুট:
গ্রীন লাইন বাস সাধারণত ঢাকার গাবতলী বা মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে ছেড়ে যায় এবং কলকাতার এস্প্ল্যানেড বা শ্যামবাজার এলাকায় গিয়ে থামে।
টিকিটের মূল্য:
- টিকিটের মূল্য বিভিন্ন সময় এবং বাসের ধরনের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত, এসি বাসের ভাড়া নন-এসি বাসের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে।
টিকিট কেনার পদ্ধতি: গ্রীন লাইন পরিবহন ঢাকা টু কলকাতা
- অনলাইন: গ্রীন লাইনের নিজস্ব ওয়েবসাইট বা অন্যান্য অনলাইন টিকিট বুকিং প্ল্যাটফর্ম থেকে টিকিট কেনা যায়।
- কাউন্টার: ঢাকা ও কলকাতার বিভিন্ন বাস টার্মিনালে গিয়ে কাউন্টার থেকে টিকিট কেনা যায়।
যাত্রার সময়:
ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার সময় সাধারণত ৮-১০ ঘণ্টা হয়। তবে এটি রাস্তার অবস্থা এবং অন্যান্য কারণের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।
শ্যামলী পরিবহন ঢাকা টু কলকাতা ভাড়া
শ্যামলী পরিবহনে ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার ভাড়া
বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় বাস পরিষেবা যা ঢাকা এবং কলকাতার মধ্যে নিয়মিত বাস চলাচল করে। এই রুটে যাতায়াতের জন্য বেশ জনপ্রিয় একটি পরিষেবা।
ভাড়া: শ্যামলী পরিবহন ঢাকা টু কলকাতা ভাড়া
- ভাড়া নির্ধারণ: শ্যামলী পরিবহনের ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার ভাড়া সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। বিভিন্ন উৎসবের সময় বা অন্যান্য কারণে ভাড়া বৃদ্ধি পেতে পারে।
- বাসের ধরন: বাসের ধরন (এসি, নন-এসি) অনুযায়ী ভাড়া ভিন্ন হতে পারে। এছাড়াও, সিটের অবস্থান অনুযায়ীও ভাড়া কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে।
- সরকারি নির্দেশনা: ভারত ও বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী ভাড়া নির্ধারিত হয়।
ভাড়া জানার উপায়:শ্যামলী পরিবহন ঢাকা টু কলকাতা ভাড়া
- শ্যামলী পরিবহনের অফিস: ঢাকা বা কলকাতার শ্যামলী পরিবহনের কাউন্টারে যোগাযোগ করে সর্বশেষ ভাড়া জানতে পারবেন।
- অনলাইন বুকিং: অনলাইন টিকিট বুকিং ওয়েবসাইটগুলোতে খুঁজে দেখে সর্বশেষ ভাড়া জানতে পারবেন।
- টেলিফোন: শ্যামলী পরিবহনের হেল্পলাইনে কল করে ভাড়া জানতে পারবেন।
মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টেশন সমূহ
মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনটি হচ্ছে একটি আন্তঃ দেশীয় ট্রেন। মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন থেকে ছেড়ে একদম সরাসরি কলকাতা চিৎপুর স্টেশনে পৌঁছায়। এর মধ্যে কোথাও বিরতি নেয় না এই ট্রেনটি। এটি হচ্ছে একটি সরাসরি ট্রেন।
ঢাকা টু কলকাতা ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া
তাহলে আপনার মনে নিশ্চয়ই এসেছে যে ঢাকা টু কলকাতা যাওয়ার জন্য তাহলে ইমিগ্রেশন কিভাবে ও কোথায় হয় ? মৈত্রী এক্সপ্রেস ঢাকা টু কলকাতা রুটে সরাসরি চলাচল করে। আপনি যদি এ সম্পর্কে জেনে না থাকেন তাহলে চলুন জেনে নিই এই ট্রেনে কিভাবে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া হয় ।
ইমিগ্রেশন ঃ আপনি যখন ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে পৌঁছে যাবেন তখন আপনার অনেক কিছু কাজ থাকবে যেমন আপনাকে স্টেশন থেকে সর্বপ্রথম ইমিগ্রেশন ফর্মটা কালেক্ট করতে হবে। কালেক্ট করার পরে আপনাকে সেটা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে ট্রেন ছাড়ার পরে ট্রেনের ভিতরে ভারতীয় ইমিগ্রেশন এর লোক ডি এমবারকেশন ফর্ম বিতরণ করবে। সেটা নিয়ে আপনাকে যথাযথ ভালোভাবে পূরণ করতে হবে। ফর্মে আপনার নাম ঠিকানা সঠিকভাবে দিবেন এবং নাম ঠিকানা জায়গায় আপনার হোটেলে ঠিকানা দিবেন।
তারপর আপনার ট্রেনটি যখন কলকাতায় চিৎপুর স্টেশনে পৌঁছে যাবে তখন আপনি ভারতীয় কাস্টমসের কাছে ইমিগ্রেশনের লাইনে দাঁড়াবেন।। ভারতীয় কাস্টম আপনাকে একটি ডিক্লারেশন ফ্রম দিবে যেটা আপনি আপনার পূরণ করে জমা দেওয়া লাগবে। তারপর আপনার সকল কিছু চেক করে আপনাকে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করবে।
মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকেট
আসুন আজ ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের বা মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট কিভাবে সংগ্রহ করবেন সে বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি। অনেক চেষ্টা না করে সরাসরি কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে চলে যান টিকিট সংগ্রহের জন্য।
আপনি যদি ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট আপনি ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে পেয়ে যাবেন। মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট অনলাইনে পাওয়া যায় না। টিকিট কাটার জন্য আপনাকে আপনার পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে হবে। মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট আপনি ২৯ দিন আগে সংগ্রহ করতে পারবেন।
টিকিট সংগ্রহ করার পর অবশ্যই যাত্রার তারিখ এবং সময় দেখে নেবেন। ঢাকার বাহিরে কোন স্টেশনে ঢাকা থেকে কলকাতা ট্রেনের টিকিট পাবেন না। মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিট কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে আপনাকে কাটতে হবে।
মোবাইল ট্রেন টিকেট বুকিং করুন খুব সহজে
Welcome to best “বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকেট বুকিং বা মোবাইল ট্রেন টিকেট বুকিং করুন খুব সহজে বা ট্রেনের টিকিট ক্রয় " Bangle Tutorials by Zamzam IT Institute এই ভিডিওতে আমি দেখিয়েছি যে “ বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকেট বুকিং বা মোবাইল ট্রেন টিকেট বুকিং করুন খুব সহজে বা ট্রেনের টিকিট ক্রয় “ যা শিখে এ সর্ম্পকিত অনেকগুলো কাজ করে ফেলতে পারবেন যেগুলো বাস্তব জীবনে অনেক বেশি দরকার। ” বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকেট বুকিং বা মোবাইল ট্রেন টিকেট বুকিং করুন খুব সহজে বা ট্রেনের টিকিট ক্রয় " বাংলা এই ভিডিওতে ”রেল সেবা রেজিস্ট্রেশন " দেখুন, শিখুন ও এক্সপার্ট হয়ে আয় করুন। ভিডিওটা ভালো লাগলে লাইক দিন, কমেন্ট করুন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন । এছাড়াও চ্যানেলটা ঘুরে দেখুন আশা করি আরও ভালো কিছু শিখতে পারবেন । বিস্তারিত জানতে এ ভিডিটি দেখে আসুন।
উপসংহার
প্রিয় পাঠক আজ ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪ নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে অন্য কোনো ভালো টপিক নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের ঢাকা টু কলকাতা ট্রেন ভাড়া ২০২৪ আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান আর আপনার ফ্রেন্ড সার্কেলে এই কনটেন্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন।
জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url