কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন বিষয় নিয়ে জানতে চান। আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন

হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবেকম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন নিয়ে আলোচনা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলি।

কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন

কম্পিউটার আবিষ্কারের ইতিহাস একটি দীর্ঘ ও জটিল প্রক্রিয়া, যার শুরু হয়েছিল প্রাচীনকালে।
প্রাচীনকালে, মানুষ গণনা ও হিসাব করার জন্য বিভিন্ন যন্ত্র ব্যবহার করতো। যেমন, অ্যাবেকাস (Abacus), নেপিয়ারের বোন (Napier's bones), স্লাইড রুল (Slide rule) ইত্যাদি।
১৯ শতকের শুরুতে, চার্লস ব্যাবেজ (Charles Babbage) "ডিফারেন্স ইঞ্জিন" (Difference Engine) নামক একটি যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরির পরিকল্পনা করেন।** তাকে "কম্পিউটারের জনক" বলা হয়।
তবে, আধুনিক ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের জন্ম হয় ১৯৪০ সালে। "ইলেকট্রনিক নিউমেরিকাল ইন্টিগ্রেটর অ্যান্ড ক্যালকুলেটর" (ENIAC) নামক প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার তৈরি করেছিলেন জে. প্রেসপার একার্ট (J. Presper Eckert) এবং জন মৌচলি (John Mauchly)।
তারপর থেকে, কম্পিউটার প্রযুক্তি দ্রুত উন্নত হয়েছে। আজকের দিনে, আমরা বিভিন্ন ধরণের কম্পিউটার ব্যবহার করি, যেমন পিসি, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট ইত্যাদি।
কম্পিউটার আবিষ্কারের ক্ষেত্রে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বের নাম উল্লেখ করা যেতে পারে:
  • আডা লাভলেস (Ada Lovelace): তাকে "প্রথম প্রোগ্রামার" বলা হয়।
জন ভন নিউম্যান (John von Neumann): 
  • তিনি "আধুনিক কম্পিউটারের স্থাপত্যের জনক" হিসেবে পরিচিত।
ডেনিস রিচি (Dennis Ritchie) এবং কেন থম্পসন (Ken Thompson): 
  • "ইউনিক্স" অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করেছিলেন।
স্টিভ জবস (Steve Jobs) এবং স্টিভ ওজনিয়াক (Steve Wozniak): 
  • "অ্যাপল কম্পিউটার" তৈরি করেছিলেন।
কম্পিউটার আবিষ্কার মানব সভ্যতার একটি যুগান্তকারী ঘটনা। কম্পিউটার আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করে তুলেছে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিপ্লব এনেছে।

কম্পিউটার পরিচিতি

কম্পিউটার পরিচিতি:
কম্পিউটার হলো এক ধরণের ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা তথ্য প্রক্রিয়াকরণ, সংরক্ষণ এবং প্রদর্শন করতে পারে। এটি নির্দেশাবলী অনুসরণ করে এবং বিভিন্ন ধরণের কাজ সম্পাদন করতে পারে, যেমন:
  • গণনা
  • তথ্য সংরক্ষণ
  • যোগাযোগ
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • গবেষণা ব্যবসা এবং আরও অনেক কিছু।
কম্পিউটারের ইতিহাস:
প্রাচীনকালে, মানুষ গণনা ও হিসাব করার জন্য বিভিন্ন যন্ত্র ব্যবহার করতো। যেমন, অ্যাবেকাস (Abacus), নেপিয়ারের বোন (Napier's bones), স্লাইড রুল (Slide rule) ইত্যাদি।

১৯ শতকের শুরুতে, চার্লস ব্যাবেজ (Charles Babbage) "ডিফারেন্স ইঞ্জিন" (Difference Engine) নামক একটি যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরির পরিকল্পনা করেন। তাকে "কম্পিউটারের জনক" বলা হয়।

তবে, আধুনিক ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের জন্ম হয় ১৯৪০ সালে। "ইলেকট্রনিক নিউমেরিকাল ইন্টিগ্রেটর অ্যান্ড ক্যালকুলেটর" (ENIAC) নামক প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার তৈরি করেছিলেন জে. প্রেসপার একার্ট (J. Presper Eckert) এবং জন মৌচলি (John Mauchly)।

তারপর থেকে, কম্পিউটার প্রযুক্তি দ্রুত উন্নত হয়েছে। আজকের দিনে, আমরা বিভিন্ন ধরণের কম্পিউটার ব্যবহার করি, যেমন পিসি, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট ইত্যাদি।

কম্পিউটারের উপাদান:

কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট (CPU): এটি কম্পিউটারের "মস্তিষ্ক"। এটি নির্দেশাবলী প্রক্রিয়া করে এবং গণনা করে।
মেমরি: ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করে।
স্টোরেজ ডিভাইস: হার্ড ড্রাইভ, সলিড-স্টেট ড্রাইভ এবং অপটিক্যাল ড্রাইভের মতো ডেটা সংরক্ষণ করে।
ইনপুট ডিভাইস: ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করতে দেয়, যেমন কীবোর্ড, মাউস এবং টাচস্ক্রিন।
আউটপুট ডিভাইস: কম্পিউটার থেকে তথ্য প্রদর্শন করে, যেমন মনিটর, প্রিন্টার এবং স্পিকার।
কম্পিউটারের ব্যবহার:
শিক্ষা: অনলাইন কোর্স করা, তথ্য ও শিক্ষামূলক উপকরণ সংগ্রহ করা, মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশন তৈরি করা, গবেষণা ও প্রকল্প কাজ করা, অনলাইনে পরীক্ষা দেওয়া ইত্যাদি।

কম্পিউটার কি

কম্পিউটার একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা তথ্য প্রক্রিয়াকরণ, সংরক্ষণ এবং প্রদর্শন করতে পারে। এটি বিভিন্ন ধরণের কাজ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন:
  • গণনা
  • তথ্য সংরক্ষণ
  • যোগাযোগ
  • বিনোদন
  • শিক্ষা
  • গবেষণা
  • ব্যবসা
  • এবং আরও অনেক কিছু কম্পিউটার বিভিন্ন আকার এবং আকৃতিতে আসে।
  • বড় মেইনফ্রেম কম্পিউটার বড় প্রতিষ্ঠান এবং সরকার দ্বারা ব্যবহৃত হয়।
  • ছোট পিসি কম্পিউটার ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য জনপ্রিয়।
  • ল্যাপটপ কম্পিউটার পোর্টেবল এবং সহজেই বহন করা যায়।
  • স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট ছোট, মোবাইল ডিভাইস যা অনেক কম্পিউটার ক্ষমতা প্রদান করে।
  • কম্পিউটার বিভিন্ন উপাদান দিয়ে তৈরি।
কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট (CPU) কম্পিউটারের "মস্তিষ্ক"। এটি নির্দেশাবলী প্রক্রিয়া করে এবং গণনা করে।
মেমরি ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করে।
  • স্টোরেজ ডিভাইস হার্ড ড্রাইভ, সলিড-স্টেট ড্রাইভ এবং অপটিক্যাল ড্রাইভের মতো ডেটা সংরক্ষণ করে।
  • ইনপুট ডিভাইস ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করতে দেয়, যেমন কীবোর্ড, মাউস এবং টাচস্ক্রিন।
  • আউটপুট ডিভাইস কম্পিউটার থেকে তথ্য প্রদর্শন করে, যেমন মনিটর, প্রিন্টার এবং স্পিকার।
  • কম্পিউটার বিভিন্ন সফ্টওয়্যার দ্বারা চালিত হয়।
  • অপারেটিং সিস্টেম (OS) কম্পিউটারের অন্যান্য সফ্টওয়্যার পরিচালনা করে।
অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করতে ব্যবহৃত হয়, যেমন ওয়ার্ড প্রসেসিং, স্প্রেডশিটিং, ওয়েব ব্রাউজিং এবং গেম খেলা।

কম্পিউটার আমাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা আমাদেরকে আরও দক্ষ হতে, সংযুক্ত থাকতে এবং আমাদের চারপাশের বিশ্ব সম্পর্কে আরও জানতে সাহায্য করে।

কম্পিউটারের কয়টি অংশ ও কি কি

কম্পিউটারের প্রধান অংশগুলি:
কম্পিউটারকে সাধারণত দুটি প্রধান অংশে ভাগ করা যায়:
1. হার্ডওয়্যার:
কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট (CPU): এটি কম্পিউটারের "মস্তিষ্ক"। এটি নির্দেশাবলী প্রক্রিয়া করে এবং গণনা করে।
মেমরি (RAM): এটি সাময়িকভাবে ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করে যা CPU ব্যবহার করছে।
স্টোরেজ ডিভাইস: হার্ড ড্রাইভ, সলিড-স্টেট ড্রাইভ (SSD) এবং অপটিক্যাল ড্রাইভের মতো ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে।
ইনপুট ডিভাইস: ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করতে দেয়, যেমন কীবোর্ড, মাউস, টাচপ্যাড, স্ক্যানার, ওয়েবক্যাম ইত্যাদি।
আউটপুট ডিভাইস: কম্পিউটার থেকে তথ্য প্রদর্শন করে, যেমন মনিটর, প্রিন্টার, স্পিকার ইত্যাদি।
মাদারবোর্ড: এটি কম্পিউটারের সমস্ত হার্ডওয়্যার উপাদানকে সংযুক্ত করে।
গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট (GPU): এটি গ্রাফিক্স এবং ভিডিও প্রক্রিয়াকরণের জন্য নিবেদিত একটি প্রসেসর।
সাউন্ড কার্ড: এটি কম্পিউটারের সাথে স্পিকার এবং মাইক্রোফোন সংযোগ করে।
নেটওয়ার্ক কার্ড: এটি কম্পিউটারকে ইন্টারনেট এবং অন্যান্য নেটওয়ার্কের সাথে সংযোগ করতে দেয়।
2. সফ্টওয়্যার:
অপারেটিং সিস্টেম (OS): এটি কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার পরিচালনা করে। জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে রয়েছে Windows, macOS, Linux, Chrome OS ইত্যাদি।
অ্যাপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার: এটি নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করার জন্য ব্যবহৃত হয়, যেমন ওয়ার্ড প্রসেসিং, স্প্রেডশিটিং, ওয়েব ব্রাউজিং, গেম খেলা, মাল্টিমিডিয়া সম্পাদনা ইত্যাদি।
ড্রাইভার: এটি নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার ডিভাইসকে অপারেটিং সিস্টেমের সাথে যোগাযোগ করতে দেয়।
এছাড়াও, কম্পিউটারে আরও অনেক অংশ থাকতে পারে, যেমন:
  • পাওয়ার সাপ্লাই: এটি কম্পিউটারকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে।
  • কুলার: এটি কম্পিউটারকে শীতল রাখে।
  • কেস: এটি সমস্ত হার্ডওয়্যার উপাদান ধারণ করে।
  • কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের কার্যপ্রণালী সম্পর্কে আরও জানতে চান?

কম্পিউটার কত প্রকার

কম্পিউটার কত প্রকার?
কম্পিউটারকে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়:
১. কার্যপ্রণালীর ভিত্তিতে:
ডিজিটাল কম্পিউটার: এটি সবচেয়ে সাধারণ ধরণের কম্পিউটার যা 0 এবং 1 ব্যবহার করে তথ্য প্রক্রিয়া করে।
অ্যানালগ কম্পিউটার: এটি ভৌত পরিমাণ, যেমন ভোল্টেজ বা চাপ ব্যবহার করে তথ্য প্রক্রিয়া করে।
হাইব্রিড কম্পিউটার: এটি ডিজিটাল এবং অ্যানালগ উভয় কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যগুলি একত্রিত করে।
২. আকার ও ব্যবহারের ভিত্তিতে:
মাইক্রোকম্পিউটার: 
এটি ছোট, ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য জনপ্রিয় কম্পিউটার, যেমন ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট এবং স্মার্টফোন।
মিনি-কম্পিউটার: এটি মাইক্রোকম্পিউটারের চেয়ে বড় এবং আরও শক্তিশালী, ছোট ব্যবসা এবং বিভাগীয় কাজের জন্য উপযুক্ত।
মেইনফ্রেম কম্পিউটার: এটি বড় এবং শক্তিশালী কম্পিউটার যা বড় প্রতিষ্ঠান এবং সরকার দ্বারা ব্যবহৃত হয়।
সুপারকম্পিউটার: 
এটি সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার যা বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং জটিল গণনার জন্য ব্যবহৃত হয়।
এছাড়াও, আরও কিছু বিশেষ ধরণের কম্পিউটার রয়েছে, যেমন:
এমবেডেড কম্পিউটার: এগুলি ছোট, বিশেষ-উদ্দেশ্যযুক্ত কম্পিউটার যা অন্যান্য যন্ত্রপাতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যেমন ক্যামেরা, কার এবং ওয়াশিং মেশিন।
  • ওয়্যারেবল কম্পিউটার: এগুলি শরীরে পরা যায় এমন কম্পিউটার, যেমন স্মার্টওয়াচ এবং ফিটনেস ট্র্যাকার।
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার: এগুলি একটি নতুন ধরণের কম্পিউটার যা কোয়ান্টাম মেকানিক্সের নীতিগুলি ব্যবহার করে গণনা করে।
  • কম্পিউটার প্রযুক্তি দ্রুত বিকশিত হচ্ছে এবং নতুন ধরণের কম্পিউটার নিয়মিত তৈরি করা হচ্ছে।
  • আপনার কি কোন নির্দিষ্ট ধরণের কম্পিউটার সম্পর্কে আরও জানতে চান?

কম্পিউটার এর ব্যবহার

কম্পিউটারের ব্যবহার: কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন।
কম্পিউটার আমাদের জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
কিছু উল্লেখযোগ্য ব্যবহার নীচে তালিকাভুক্ত করা হল:
শিক্ষা:
  • কম্পিউটার ব্যবহার করে অনলাইন কোর্স করা যায়।
  • ইন্টারনেট থেকে তথ্য ও শিক্ষামূলক উপকরণ সংগ্রহ করা যায়।
  • মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশন তৈরি করা যায়।
  • গবেষণা ও প্রকল্প কাজ করা যায়।
  • অনলাইনে পরীক্ষা দেওয়া যায়।
ব্যবসা:
  • ডেটা সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ করা যায়।
  • যোগাযোগ ও সহযোগিতা করা যায়।
  • গ্রাহক পরিষেবা প্রদান করা যায়।
  • বাজারজাতকরণ ও বিজ্ঞাপন করা যায়।
  • অনলাইনে পণ্য ও পরিষেবা বিক্রি করা যায়।
সরকার:
  • নাগরিকদের পরিষেবা প্রদান করা যায়।
  • কর সংগ্রহ করা যায়।
  • আইন প্রয়োগ করা যায়।
  • নির্বাচন পরিচালনা করা যায়।
  • সামরিক ও প্রতিরক্ষা কাজে ব্যবহার করা যায়।
স্বাস্থ্যসেবা:
  • রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা করা যায়।
  • রোগীর তথ্য সংরক্ষণ করা যায়।
  • ঔষধ ও চিকিৎসা সরঞ্জামের গবেষণা করা যায়।
  • টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে দূরবর্তী রোগীদের চিকিৎসা করা যায়।
  • স্বাস্থ্য শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা যায়।
বিনোদন:
  • গেম খেলা যায়।
  • সঙ্গীত শোনা যায়।
  • মুভি দেখা যায়।
  • ই-বই পড়া যায়।
  • সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় কাটানো যায়।
  • এছাড়াও, কম্পিউটার ব্যবহার করে আরও অনেক কিছু করা যায়।
  • কেনাকাটা করা যায়।
  • ব্যাংকিং লেনদেন করা যায়।
  • ভ্রমণের পরিকল্পনা করা যায়।
  • ঘরের কাজে সাহায্য করা যায়।
  • আরও অনেক কিছু!
কম্পিউটার আমাদের জীবনকে অনেক সহজ করে তুলেছে এবং আমাদের অনেক নতুন সম্ভাবনা দিয়েছে।
আমরা যদি কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে জ্ঞান অর্জন করি এবং দক্ষতা অর্জন করি, তাহলে আমরা আমাদের জীবনকে আরও উন্নত করতে পারি।

কম্পিউটার বেসিক প্রশ্ন

কম্পিউটার সম্পর্কে কিছু বেসিক প্রশ্ন ও উত্তর:
কম্পিউটার কি?
কম্পিউটার হলো একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা তথ্য প্রক্রিয়াকরণ, সংরক্ষণ এবং প্রদর্শন করতে পারে। এটি নির্দেশাবলী অনুসরণ করে এবং বিভিন্ন ধরণের কাজ সম্পাদন করতে পারে।

কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ কি কি?

কম্পিউটারের প্রধান অংশগুলি হল:
কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট (CPU): এটি কম্পিউটারের "মস্তিষ্ক"। এটি নির্দেশাবলী প্রক্রিয়া করে এবং গণনা করে।
মেমরি: এটি ডেটা এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করে।
স্টোরেজ ডিভাইস: হার্ড ড্রাইভ, সলিড-স্টেট ড্রাইভ এবং অপটিক্যাল ড্রাইভের মতো ডেটা সংরক্ষণ করে।
ইনপুট ডিভাইস: ব্যবহারকারীকে কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করতে দেয়, যেমন কীবোর্ড, মাউস এবং টাচস্ক্রিন।
আউটপুট ডিভাইস: কম্পিউটার থেকে তথ্য প্রদর্শন করে, যেমন মনিটর, প্রিন্টার এবং স্পিকার।

কম্পিউটার কিভাবে কাজ করে?

  • কম্পিউটার নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে কাজ করে:
  • ইনপুট: ব্যবহারকারী ইনপুট ডিভাইস ব্যবহার করে কম্পিউটারে তথ্য প্রদান করে।
  • প্রক্রিয়াকরণ: CPU ইনপুট ডেটা প্রক্রিয়া করে এবং নির্দেশাবলী অনুসরণ করে।
  • আউটপুট: কম্পিউটার আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে প্রক্রিয়াকৃত তথ্য প্রদর্শন করে।
  • স্টোরেজ: ডেটা এবং নির্দেশাবলী স্টোরেজ ডিভাইসে সংরক্ষণ করা হয়।

কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরণ কি কি?

  • কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরণ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে: কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন।
  • ডেস্কটপ কম্পিউটার: এগুলি বড় এবং শক্তিশালী কম্পিউটার যা ডেস্কে রাখা হয়।
  • ল্যাপটপ কম্পিউটার: এগুলি ছোট এবং পোর্টেবল কম্পিউটার যা ব্যাটারি দ্বারা চালিত হয়।
  • ট্যাবলেট কম্পিউটার: এগুলি স্পর্শ-স্ক্রিন ইন্টারফেস সহ পাতলা এবং হালকা ডিভাইস।
  • স্মার্টফোন: এগুলি ছোট, মোবাইল ফোন যা অনেক কম্পিউটার ক্ষমতা প্রদান করে।
  • মেইনফ্রেম কম্পিউটার: এগুলি বড় এবং শক্তিশালী কম্পিউটার যা বড় প্রতিষ্ঠান এবং সরকার দ্বারা ব্যবহৃত হয়।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক আজ কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে অন্য কোনো ভালো টপিক নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের কম্পিউটার কে কবে আবিষ্কার করেন আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান আর আপনার ফ্রেন্ড সার্কেলে এই কনটেন্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url