ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক আজকাল অনেকেই  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী বিষয় নিয়ে জানতে চান। আপনিও হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিশ্চয়ই  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী নিয়ে আলোচনা করব। চলুন এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলি।

ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী

ঢাকা থেকে জয়দেবপুর যাওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি ট্রেন রয়েছে।
কমিউটার ট্রেন:  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
ঢাকা কমিউটার: 
  • ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সকাল ৬:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং জয়দেবপুরে ৭:০৫ টায় পৌঁছায়।
জামালপুর কমিউটার: 
  • ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সকাল ৭:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং জয়দেবপুরে ৮:০০ টায় পৌঁছায়।
টাঙ্গাইল কমিউটার: 
  • ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সকাল ৮:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং জয়দেবপুরে ৯:০০ টায় পৌঁছায়।
বলাকা কমিউটার: 
  • ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সকাল ৯:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং জয়দেবপুরে ১০:০০ টায় পৌঁছায়।
ময়মনসিংহ কমিউটার: 
  • ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সকাল ১০:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং জয়দেবপুরে ১১:০০ টায় পৌঁছায়।
মেইল/এক্সপ্রেস ট্রেন: ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
ধানসিঁড়ি এক্সপ্রেস: 
  • ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সকাল ৭:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং জয়দেবপুরে ৮:০০ টায় পৌঁছায়।
জয়ন্তীকা এক্সপ্রেস: 
  • ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সকাল ৯:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং জয়দেবপুরে ১০:০০ টায় পৌঁছায়।
উপকূল এক্সপ্রেস: 
  • ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে সকাল ১১:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং জয়দেবপুরে ১২:০০ টায় পৌঁছায়।
সোনার বাংলা এক্সপ্রেস: 
  • ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে বিকেল ৪:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং জয়দেবপুরে ৫:০০ টায় পৌঁছায়।
বনলতা এক্সপ্রেস: 
  • ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে রাত ৮:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং জয়দেবপুরে ৯:০০ টায় পৌঁছায়।
ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনে ভ্রমণের সময়সীমা:
  • ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনে যেতে প্রায় ১ ঘণ্টা সময় লাগে।
ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেন ভ্রমণের খরচ:
  • ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেন ভ্রমণের খরচ ট্রেনের শ্রেণী এবং আসনের ধরনের উপর।

আজকের ট্রেনের সময়সূচী

আজকের ট্রেনের সময়সূচী -  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
  • "শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আন্তঃনগর ট্রেন" অপশনটি ক্লিক করুন।
  • "ঢাকা - নীলফামারী" রুট নির্বাচন করুন।
  • আজকের তারিখ নির্বাচন করুন।
  • "দেখুন" বাটনে ক্লিক করুন।
  • 16711 নম্বরে কল করুন।
  • আপনার নিকটতম রেলওয়ে স্টেশনে যোগাযোগ করুন।
মনে রাখবেন: ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
  • ট্রেনের সময়সূচী পরিবর্তন হতে পারে।
  • টিকিট কেনার আগে সর্বশেষ সময়সূচী নিশ্চিত করে নিন।
বাংলাদেশ রেলওয়ে সময়সূচি -  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
অনলাইন সময়সূচী:
  • বাংলাদেশ রেলওয়ে ওয়েবসাইট: https://railway.gov.bd/ এ যান এবং "সময়সূচী" ট্যাবে ক্লিক করুন।
  • রেলওয়ে অ্যাপ: "Bangladesh Train Schedule" নামে অ্যাপটি ডাউনলোড করুন।
  • ফোন:
  • 16711 নম্বরে কল করুন।
এসএমএস:  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
  • "TREN <ট্রেন নম্বর>" লিখে 711711 নম্বরে এসএমএস পাঠান।
স্টেশন:
আপনার নিকটতম রেলওয়ে স্টেশনে যান এবং স্টেশন কর্মীদের জিজ্ঞাসা করুন।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
সময়সূচী পরিবর্তন হতে পারে।
সর্বশেষ সময়সূচীর জন্য, উপরে উল্লিখিত উৎসগুলি ব্যবহার করুন।
ট্রেনের টিকিট অনলাইনে http://eticket.railway.gov.bd/ বা যেকোনো রেলওয়ে স্টেশন থেকে কিনতে পারেন।
আপনার যদি আরও প্রশ্ন থাকে, তাহলে আমাকে জানাতে দ্বিধা করবেন না।
ঢাকা - চট্টগ্রাম: ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
  • সুবর্ণ এক্সপ্রেস (701): ঢাকা ছাড়ে 09:00 সময়, চট্টগ্রাম পৌঁছায় 20:45 সময়
  • নীলসাগর এক্সপ্রেস (703): ঢাকা ছাড়ে 17:00 সময়, চট্টগ্রাম পৌঁছায় 06:15 সময় (পরের দিন)
ঢাকা - সিলেট: ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
  • উপবন এক্সপ্রেস (711): ঢাকা ছাড়ে 07:00 সময়, সিলেট পৌঁছায় 17:00 সময়
  • কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস (715): ঢাকা ছাড়ে 15:30 সময়, সিলেট পৌঁছায় 01:30 সময় (পরের দিন)
ঢাকা - রাজশাহী: ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
  • আন্তঃনগর ধুমকেতু এক্সপ্রেস (৭৬৯)
  • আন্তঃনগর বনলতা এক্সপ্রেস (৭৯১)
  • আন্তঃনগর সিল্কসিটি এক্সপ্রেস (৭৫৩)
  • আন্তঃনগর মধুমতি এক্সপ্রেস (৭৫৫)
  • আন্তঃনগর পদ্মা এক্সপ্রেস (৭৫৯)
  • আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচি
ঢাকা থেকে:  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
চট্টগ্রাম:
  • উপবন এক্সপ্রেস (701): ঢাকা ছাড়ে 09:00 সময়, চট্টগ্রাম পৌঁছায় 20:45 সময়
  • নীলসাগর এক্সপ্রেস (703): ঢাকা ছাড়ে 17:00 সময়, চট্টগ্রাম পৌঁছায় 06:15 সময় (পরের দিন)
  • মহানগর প্রভাতী (705): ঢাকা ছাড়ে 23:00 সময়, চট্টগ্রাম পৌঁছায় 12:30 সময় (পরের দিন)
  • মহানগর গোধূলী (707): ঢাকা ছাড়ে 16:00 সময়, চট্টগ্রাম পৌঁছায় 05:15 সময় (পরের দিন)
সিলেট:
  • উপবন এক্সপ্রেস (711): ঢাকা ছাড়ে 07:00 সময়, সিলেট পৌঁছায় 17:00 সময়
  • কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস (715): ঢাকা ছাড়ে 15:30 সময়, সিলেট পৌঁছায় 01:30 সময় (পরের দিন)
  • জাফলং এক্সপ্রেস (717): ঢাকা ছাড়ে 23:00 সময়, সিলেট পৌঁছায় 11:30 সময় (পরের দিন)
রাজশাহী:
  • পদ্মা এক্সপ্রেস (731): ঢাকা ছাড়ে 06:30 সময়, রাজশাহী পৌঁছায় 14:00 সময়
  • বর্ধমান এক্সপ্রেস (735): ঢাকা ছাড়ে 19:00 সময়, রাজশাহী পৌঁছায় 07:00 সময় (পরের দিন)
  • সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (737): ঢাকা ছাড়ে 16:00 সময়, রাজশাহী পৌঁছায় 03:30 সময় (পরের দিন)
খুলনা:
  • সুন্দরবন এক্সপ্রেস (741): ঢাকা ছাড়ে 07:00 সময়, খুলনা পৌঁছায় 14:30 সময়
  • বেনাপোল এক্সপ্রেস (743): ঢাকা ছাড়ে 15:00 সময়, খুলনা পৌঁছায় 22:00 সময়
  • মোংলা এক্সপ্রেস (745): ঢাকা ছাড়ে 23:00 সময়, খুলনা পৌঁছায় 06:30 সময় (পরের দিন)
বরিশাল:
  • মেঘনা এক্সপ্রেস (751): ঢাকা ছাড়ে 06:00 সময়, বরিশাল পৌঁছায় 13:00 সময়
  • বরিশাল এক্সপ্রেস (753): ঢাকা ছাড়ে 19:00 সময়, বরিশাল পৌঁছায় 02:30 সময় (পরের দিন)
চট্টগ্রাম থেকে:
ঢাকা:
  • উপকূল এক্সপ্রেস (702): চট্টগ্রাম ছাড়ে 08:00 সময়, ঢাকা পৌঁছায় 19:00 সময়
আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে দেশের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ট্রেন ভ্রমণ করে থাকি আপনি হয়তো  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী জানার জন্য আমাদের এই  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী পড়তে এসেছেন।চলুন আজ  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী বিস্তারিত আলোচনা করি। ট্রেন ভ্রমণ অত্যন্ত আরামদায়ক এবং নিরাপদ একটি মাধ্যম যা বেশিরভাগ মানুষ পছন্দ করে থাকে। 

ট্রেন ভ্রমণের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে প্রতিটি ট্রেনের সিডিউল টিকিট মূল্য এবং যাত্রা তারিখ জানতে হয়। তাই আমরা চেষ্টা করেছি  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী ট্রেনের টিকিট কিভাবে বুক করবেন কিভাবে অনলাইনে আপনার টিকেট সংগ্রহ করবেন সেই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার।

মোবাইল ট্রেন টিকেট বুকিং করুন খুব সহজে

Welcome to best “বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকেট বুকিং বা মোবাইল ট্রেন টিকেট বুকিং করুন খুব সহজে বা ট্রেনের টিকিট ক্রয় " Bangle Tutorials by Zamzam IT Institute এই ভিডিওতে আমি দেখিয়েছি যে “ বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকেট বুকিং বা মোবাইল ট্রেন টিকেট বুকিং করুন খুব সহজে বা ট্রেনের টিকিট ক্রয় “ যা শিখে এ সর্ম্পকিত অনেকগুলো কাজ করে ফেলতে পারবেন যেগুলো বাস্তব জীবনে অনেক বেশি দরকার। ” বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকেট বুকিং বা মোবাইল ট্রেন টিকেট বুকিং করুন খুব সহজে বা ট্রেনের টিকিট ক্রয় " বাংলা এই ভিডিওতে ”রেল সেবা রেজিস্ট্রেশন " দেখুন, শিখুন ও এক্সপার্ট হয়ে আয় করুন। ভিডিওটা ভালো লাগলে লাইক দিন, কমেন্ট করুন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন । এছাড়াও চ্যানেলটা ঘুরে দেখুন আশা করি আরও ভালো কিছু শিখতে পারবেন । বিস্তারিত জানতে এ ভিডিটি দেখে আসুন।

ট্রেনে চাপার নিয়ম

  • ট্রেনে টিকিট না কেটে ভ্রমন করবেন না। ট্রেনে চাপার আগে অবশ্যই আমাদের ট্রেনের নিয়ম কানুন গুলি জেনে রাখতে হয়। সেই নিয়মগুলি কি তা জেনে নিন..প্রথমে আপনাদের বলে রাখি টিকিট ছাড়া ট্রেনে ভ্রমণ করা দণ্ডনীয় অপরাধ।
  • টিকিট ছাড়া ভ্রমণ করলে নির্দিষ্ট পরিমাণ জরিমানা হবে। যে বিষয়গুলো আপনি মেনে চলবেন চলুন সেগুলো কি কি জেনে নিন। আপনার টিকিট যেকোনো সময় প্রয়োজন হতে পারে। সুতরাং আপনার ট্রেনের টিকিট টি নিজের কাছে যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করুন যতক্ষণ পর্যন্ত স্টেশন থেকে বেরিয়ে না আসছেন।
  • আপনার মালপত্র আপনার নিজের দায়িত্বেই রাখুন। এবং আপনার লাগেজ ব্যাগ সহ সকল কিছু আপনার নাবালি রাখুন। অযথা ট্রেনের স্টপচেইন টানবেন না। অযথা ট্রেনের স্টপ চেইন টানলে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ জরিমানা গুনতে হবে।
  • ট্রেনে কখনোই আপনার পরিচিত ব্যক্তি ছাড়া অন্য ব্যক্তির দেওয়া কোনো খাবার খাবেন না এবং খাবার দিবেন না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। ট্রেন থেকে অযথা উঠানামা করবেন না। যে কোন সময় আপনার ট্রেন মিস করতে পারেন। ট্রেনের মধ্যে জ্বলনশীল বস্তু নিয়ে উঠবেন না। আইনের জটিলতায় পড়ে যেতে পারেন।

ঢাকা থেকে রাজশাহী ট্রেনের অনলাইন টিকেট বুকিং

বর্তমান সময়ে ট্রেনের টিকিট কাটা খুব সহজ হয়ে গেছে। আপনারা সকলে জানেন যে বর্তমান যুগ টি হলো আধুনিক যুগ। ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য আপনার হাতে যে মোবাইল ফোনটি রয়েছে তা দিয়েই সংগ্রহ করতে পারবেন একটি ট্রেনের টিকিট। খুব সহজেই পেয়ে যেতে পারেন আপনার সে কাঙ্খিত টিকিটটি। কারণ বর্তমানে প্রায় অধিকাংশ লোকই আছে যারা বিভিন্ন কাজে করে থাকে।

এখন আর দীর্ঘ লাইনের না দাঁড়িয়ে অনলাইনে বা এপ্স এর মাধ্যমে সংগ্রহ করতে পারেন আপনার কাঙ্খিত ও টিকিট। তারা আর আগের মত ট্রেন লাইনে গিয়ে টিকিট কাটে না। তারা এখন ফোনের মাধ্যমেই ঘরে বসেই অনলাইনে টিকিট কেটে থাকে। তাই আপনারা চাইলেও ঘরে বসে যে গাড়িটিতে আপনারা যেতে চান বা যে ট্রেনটিতে যেতে চান সেগুলো আপনারা বিভিন্ন মাধ্যমে মোবাইলের মাধ্যমেই বুকিং করতে পারবেন।
  • বাংলাদেশ রেলওয়ে ওয়েবসাইট এখানে চাপুন।
  • প্রথমে একটি ফোন নিতে হবে যেখানে ইন্টারনেট সংযুক্ত থাকে।
  • আপনার মোবাইলের অ্যাপস বা ট্রেনের ওয়েবসাইটটিতে।
  • আপনার নিজস্ব মোবাইল এবং এনআইডি দিয়ে লগইন করুন।
  • নির্দিষ্ট গন্তব্যের স্থান তারিখ সময় দিয়ে ট্রেন নির্বাচন করুন।
  • তারপর সেখানে গিয়ে তাদের কাউন্টার নাম্বার সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
আপনার যে টিকিটটি প্রয়োজন সে টিকিটটি বা সিলেক্ট করার পর পেমেন্ট করে সেখান থেকে অনলাইনে কেটে নিবেন।
টিকিটটি কেটে নেওয়ার পর সে তথ্যটি আপনার মোবাইলে সেভ করে রাখবেন। ভবিষ্যতে ব্যবহার করার জন্য।

টঙ্গী থেকে কমলাপুর ট্রেনের সময়সূচী

টঙ্গী থেকে কমলাপুর ট্রেনের সময়সূচী 
টঙ্গী থেকে কমলাপুর যাওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি ট্রেন রয়েছে।
কমিউটার ট্রেন:
টঙ্গী কমিউটার:
  • টঙ্গী থেকে সকাল ৬:৪৫ টায় ছেড়ে যায় এবং কমলাপুরে ৭:৫০ টায় পৌঁছায়।
কালিয়াকৈর কমিউটার:
  • টঙ্গী থেকে সকাল ৭:১৫ টায় ছেড়ে যায় এবং কমলাপুরে ৮:২০ টায় পৌঁছায়।
জয়দেবপুর কমিউটার: 
  • টঙ্গী থেকে সকাল ৮:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং কমলাপুরে ৯:০৫ টায় পৌঁছায়।
ধীরাশ্রম কমিউটার: 
  • টঙ্গী থেকে সকাল ৯:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং কমলাপুরে ১০:০৫ টায় পৌঁছায়।
বনানী কমিউটার: 
  • টঙ্গী থেকে বিকেল ৪:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং কমলাপুরে ৫:০৫ টায় পৌঁছায়।
মেইল/এক্সপ্রেস ট্রেন:
নীলকুমারী এক্সপ্রেস: 
  • টঙ্গী থেকে সকাল ৭:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং কমলাপুরে ৮:০০ টায় পৌঁছায়।
উপকূল এক্সপ্রেস: 
  • টঙ্গী থেকে সকাল ৮:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং কমলাপুরে ৯:০০ টায় পৌঁছায়।
ময়মনসিংহ এক্সপ্রেস: 
  • টঙ্গী থেকে সকাল ৯:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং কমলাপুরে ১০:০০ টায় পৌঁছায়।
জামালপুর এক্সপ্রেস: 
  • টঙ্গী থেকে বিকেল ৪:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং কমলাপুরে ৫:০০ টায় পৌঁছায়।
সোনার বাংলা এক্সপ্রেস: 
  • টঙ্গী থেকে রাত ৮:০০ টায় ছেড়ে যায় এবং কমলাপুরে ৯:০০ টায় পৌঁছায়।

ট্রেনের লোকেশন জানার উপায়

বাংলাদেশে ট্রেনের লোকেশন জানার জন্য বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে:
অনলাইন পদ্ধতি:
বাংলাদেশ রেলওয়ে ওয়েবসাইট: 
  • https://railway.gov.bd/ এ যান এবং "ট্রেন ট্র্যাকিং" ট্যাবে ক্লিক করুন। ট্রেনের নাম বা নম্বর লিখে "অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন। এটি আপনাকে ট্রেনের বর্তমান অবস্থান, পরবর্তী স্টেশন, আগমনের সময়সূচী এবং বিলম্বের তথ্য (যদি থাকে) দেখাবে।
রেলওয়ে অ্যাপ: 
  • "Bangladesh Train Tracker" নামে একটি অ্যাপ আছে যা আপনাকে ট্রেনের লোকেশন ট্র্যাক করতে দেয়। অ্যাপটি Google Play Store এবং App Store এ উপলব্ধ।
এসএমএস: 
  • আপনি ১৬৩১৮ নম্বরে একটি এসএমএস পাঠাতে পারেন। এসএমএসে "Tr <ট্রেনের নম্বর>" লিখুন। কিছুক্ষণ পরে, আপনি ট্রেনের বর্তমান অবস্থান, পরবর্তী স্টেশন এবং আগমনের সময়সূচী সম্পর্কে একটি প্রতিক্রিয়া পাবেন।
অফলাইন পদ্ধতি:
রেলওয়ে স্টেশন: 
  • আপনি যেকোনো রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে স্টেশন মাস্টার বা অন্য কর্মকর্তাদের কাছে ট্রেনের লোকেশন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
ফোন: 
আপনি বাংলাদেশ রেলওয়ের হেল্পলাইন নম্বরে (১৬১২১) কল করে ট্রেনের লোকেশন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখবেন:
  • ট্রেনের লোকেশন ট্র্যাকিং সিস্টেমটি এখনও উন্নয়নাধীন, তাই সবসময় সঠিক তথ্য নাও দেখাতে পারে।
  • ট্রেনের লোকেশন ট্র্যাক করার সময় কিছুটা বিলম্ব হতে পারে।
  • সকল ট্রেন এই সিস্টেমের আওতায় নাও থাকতে পারে।

ট্রেনের লোকেশন অ্যাপ

ট্রেনের লোকেশন ট্র্যাক করার জন্য বেশ কয়েকটি অ্যাপ আছে।
কিছু জনপ্রিয় অ্যাপ হল:
  • Bangladesh Train Tracker:
  • Bangladesh Train Tracker app
  • Where is My Train app
  • RailYatri app
এই অ্যাপগুলো ব্যবহার করে আপনি:
  • ট্রেনের বর্তমান অবস্থান ট্র্যাক করতে পারেন।
  • আপনার ট্রেনের আগমনের সময়সূচী জানতে পারেন।
  • ট্রেনের বিলম্বের তথ্য পেতে পারেন।
  • ট্রেনের টিকিট কিনতে পারেন (কিছু অ্যাপের ক্ষেত্রে)।
অ্যাপগুলো ব্যবহার করার জন্য:
  • প্রথমে, আপনার স্মার্টফোনে অ্যাপটি ডাউনলোড এবং ইনস্টল করুন।
  • অ্যাপটি খুলুন এবং আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন বা লগইন করুন।
  • আপনি যে ট্রেনের লোকেশন জানতে চান তার নাম বা নম্বর অনুসন্ধান করুন।
অ্যাপটি আপনাকে ট্রেনের বর্তমান অবস্থান, পরবর্তী স্টেশন, আগমনের সময়সূচী এবং অন্যান্য তথ্য দেখাবে।
কিছু টিপস: ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী
সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য, একটি শক্তিশালী ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করুন।
আপনি যদি GPS ব্যবহার করে ট্রেনের লোকেশন ট্র্যাক করেন তবে নিশ্চিত করুন যে আপনার ফোনের GPS চালু আছে।
আপনি যদি অ্যাপটি ব্যবহার করে ট্রেনের টিকিট কিনতে চান তবে অ্যাপটির পেমেন্ট গেটওয়ে সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন।

ট্রেন লোকেশন অ্যাপস বাংলাদেশ

ট্রেন লোকেশন অ্যাপস বাংলাদেশ:
বাংলাদেশে ট্রেনের লোকেশন ট্র্যাক করার জন্য বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপ আছে।
কিছু উল্লেখযোগ্য অ্যাপ নীচে দেওয়া হল:
1. Bangladesh Train Tracker:
  • Google Play Store রেটিং: 4.3
  • ডাউনলোড: 1,000,000+
মূল বৈশিষ্ট্য:
  • বাস্তব সময়ে ট্রেনের অবস্থান ট্র্যাকিং
  • আগমনের সময়সূচী এবং বিলম্বের তথ্য
  • ট্রেনের তালিকা এবং সময়সূচী
  • অফলাইন মানচিত্র
  • টিকিটের দাম ও কেনার সুযোগ (কিছু ট্রেনের জন্য)
2. Where is My Train:
  • Google Play Store রেটিং: 4.0
  • ডাউনলোড: 500,000+
মূল বৈশিষ্ট্য:
  • ট্রেনের বর্তমান অবস্থান এবং আগমনের সময়
  • ট্রেনের বিলম্বের তথ্য
  • ট্রেনের সময়সূচী
  • অফলাইন মানচিত্র
3. RailYatri:
Google Play Store রেটিং: 4.7
ডাউনলোড: 10,000,000+
মূল বৈশিষ্ট্য:
  • ট্রেনের বাস্তব সময়ের ট্র্যাকিং
  • আসন প্রাপ্যতা এবং টিকিট বুকিং
  • PNR স্ট্যাটাস ট্র্যাকিং
  • ট্রেনের সময়সূচী এবং বিলম্বের তথ্য
  • ভ্রমণের টিপস এবং পরামর্শ
4. Train Ticket BD:
  • Google Play Store রেটিং: 4.2
  • ডাউনলোড: 100,000+
মূল বৈশিষ্ট্য:
  • ট্রেনের টিকিট বুকিং
  • PNR স্ট্যাটাস ট্র্যাকিং
  • ট্রেনের সময়সূচী
  • ট্রেনের বিলম্বের তথ্য
5. E-Ticket BD:
  • Google Play Store রেটিং: 4.4
  • ডাউনলোড: 500,000+
মূল বৈশিষ্ট্য:
  • ট্রেনের টিকিট বুকিং
  • PNR স্ট্যাটাস ট্র্যাকিং
  • ট্রেনের সময়সূচী
  • ট্রেনের বিলম্বের তথ্য
অ্যাপ নির্বাচন করার সময়:
    আপনার চাহিদা বিবেচনা করুন:
  • আপনি কি শুধু ট্রেনের লোকেশন ট্র্যাক করতে চান, নাকি টিকিট বুক করতে চান?
  • অ্যাপের রেটিং এবং পর্যালোচনা পরীক্ষা করুন: অন্যান্য ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানুন।
অ্যাপের বৈশিষ্ট্য তালিকা দেখুন: 
নিশ্চিত করুন যে অ্যাপটি আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত বৈশিষ্ট্য সরবরাহ করে।
অ্যাপের আকার এবং ডেটা ব্যবহার বিবেচনা করুন: ছোট অ্যাপগুলি কম স্টোরেজ স্পেস নেয়, তবে বড় অ্যাপগুলিতে আরও বেশি বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে।

সকল ট্রেনের কোড নাম্বার

বাংলাদেশের সকল ট্রেনের কোড নাম্বার সরাসরি প্রকাশ করা সম্ভব নয় কারণ এটি একটি বিশাল তালিকা এবং প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হতে পারে। তবে, আপনি নিম্নলিখিত উপায়ে নির্দিষ্ট ট্রেনের কোড নাম্বার খুঁজে পেতে পারেন:
1. বাংলাদেশ রেলওয়ে ওয়েবসাইট:
  • https://railway.gov.bd/এ যান।
  • "ট্রেন অনুসন্ধান" ট্যাবে ক্লিক করুন।
  • ট্রেনের নাম, রুট, ছুঁটের দিন বা ট্রেন নম্বর (যদি জানা থাকে) অনুসন্ধান করুন।
  • অনুসন্ধান ফলাফলে, ট্রেনের কোড নাম্বার সহ অন্যান্য বিবরণ দেখতে পাবেন।
2. রেলওয়ে স্টেশন:
  • আপনি যেকোনো রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে স্টেশন মাস্টার বা অন্য কর্মকর্তাদের কাছে ট্রেনের কোড নাম্বার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
3. ট্রেন টিকিট:
  • আপনার যদি ট্রেনের টিকিট থাকে, তাহলে টিকিটে ট্রেনের কোড নাম্বার উল্লেখ থাকবে।
4. অ্যাপ:
  • "Bangladesh Train Tracker", "Where is My Train" ইত্যাদি ট্রেন ট্র্যাকিং অ্যাপ ব্যবহার করে আপনি ট্রেনের কোড নাম্বার খুঁজে পেতে পারেন।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মনে রাখবেন:
ট্রেনের কোড নাম্বার পরিবর্তিত হতে পারে, বিশেষ করে যদি ট্রেনের সময়সূচী বা রুট পরিবর্তন করা হয়।
সকল ট্রেনের একটি কোড নাম্বার নাও থাকতে পারে।

ট্রেনের লাইভ লোকেশন

ট্রেনের লোকেশন ট্র্যাক করার জন্য বেশ কয়েকটি অ্যাপ আছে। এখানে কয়েকটি জনপ্রিয় অ্যাপের তালিকা দেওয়া হল:
প্রতিটি ট্রেন ভ্রমনের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো আপনার মনে রাখা প্রয়োজন তা হল। আপনার টিকিট বুক করার সময় অবশ্যই যাত্রার তারিখ এবং আসন দেখে নেওয়া। আপনি হয়তো ট্রেনের লোকেশন জানার উপায় এর জন্য টিকিট সংগ্রহ করে যাত্রার জন্য অপেক্ষা করছেন। এ সময় আপনার উচিত হবে ট্রেনের লোকেশন অ্যাপ ট্রেনটি গন্তব্যে কখন পৌঁছাবে এবং ট্রেনের মধ্যে আপনি কি কি সুবিধা পাবেন সেই বিষয়গুলো জেনে নেওয়া।
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ট্রেন ট্র্যাকার: 
Bangladesh Train Tracker: এটি একটি জনপ্রিয় অ্যাপ যা আপনাকে ট্রেনের সময়সূচী, লাইভ ট্র্যাকিং এবং টিকিট বুকিং এর সুবিধা দেয়।
Bangladesh Train Tracker app
কোথায় আমার ট্রেন: 
Where is my Train: 
  • আরেকটি জনপ্রিয় অ্যাপ যা ট্রেনের লাইভ ট্র্যাকিং দেখায়।
Where is my Train app
রেল শেবা: Rail Sheba: 
  • বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের অফিসিয়াল অ্যাপ যা ট্রেনের সময়সূচী, লাইভ ট্র্যাকিং এবং টিকিট বুকিং এর সুবিধা দেয়।
Rail Sheba app
ভারত
  • ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ইনকোয়ারি: URL Indian Railway Inquiry: এটি একটি জনপ্রিয় অ্যাপ যা আপনাকে ট্রেনের সময়সূচী, লাইভ ট্র্যাকিং, টিকিট বুকিং এবং আরও অনেক কিছুর সুবিধা দেয়।
Indian Railway Inquiry app
NTES: 
  • NTES: এটি ভারতীয় রেলওয়ের অফিসিয়াল অ্যাপ যা ট্রেনের সময়সূচী, লাইভ ট্র্যাকিং, টিকিট বুকিং এবং আরও অনেক কিছুর সুবিধা দেয়।
NTES app
Where is My Train (India): 
  • Where is My Train (India): এটি আরেকটি জনপ্রিয় অ্যাপ যা ট্রেনের লাইভ ট্র্যাকিং দেখায়।
অন্যান্য দেশ
Train Tracker: Train Tracker: 
এটি একটি বৈশ্বিক অ্যাপ যা আপনাকে বিশ্বের যেকোনো জায়গার ট্রেনের সময়সূচী এবং লাইভ ট্র্যাকিং দেখায়।
RailRadar: RailRadar: 
এটি আরেকটি বৈশ্বিক অ্যাপ যা আপনাকে বিশ্বের যেকোনো জায়গার ট্রেনের সময়সূচী এবং লাইভ ট্র্যাকিং দেখায়।

ট্রেন লোকেশন মেসেজ

ট্রেনের লোকেশন মেসেজ জানার জন্য আপনি নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলির মধ্যে যেকোনো একটি ব্যবহার করতে পারেন:
মোবাইল এসএমএস:
  • ট্রেন কোড/নাম স্পেস ট্রেন নম্বর টাইপ করে 16318 নম্বরে পাঠিয়ে দিন।
  • উদাহরণস্বরূপ, "TR 703" টাইপ করে 16318 নম্বরে পাঠালে আপনি সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (ঢাকা-চট্টগ্রাম) ট্রেনের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে তথ্য পাবেন।
মোবাইল অ্যাপ:
বাংলাদেশ ট্রেন ট্র্যাকার: 
  •  Bangladesh Train Tracker: এটি একটি জনপ্রিয় অ্যাপ যা আপনাকে ট্রেনের সময়সূচী, লাইভ ট্র্যাকিং এবং টিকিট বুকিং এর সুবিধা দেয়।
কোথায় আমার ট্রেন: 
  • Where is my Train: আরেকটি জনপ্রিয় অ্যাপ যা ট্রেনের লাইভ ট্র্যাকিং দেখায়।
রেল শেবা:
  • Rail Sheba: বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের অফিসিয়াল অ্যাপ যা ট্রেনের সময়সূচী, লাইভ ট্র্যাকিং এবং টিকিট বুকিং এর সুবিধা দেয়।
রেলওয়ে ওয়েবসাইট:
  • বাংলাদেশ রেলওয়ে: Bangladesh Railway: এই ওয়েবসাইটে ট্রেনের সময়সূচী এবং লাইভ ট্র্যাকিং সিস্টেম রয়েছে। ট্রেনের নাম বা নম্বর ইনপুট করে আপনি ট্রেনের বর্তমান অবস্থান জানতে পারবেন।
  • ট্রেনের লোকেশন মেসেজের জন্য প্রতি এসএমএস-এর জন্য ৳৪/- (ভ্যাট, এসডি এবং সার্ভিস চার্জ সহ) খরচ হবে।
  • ট্রেনের লোকেশন সম্পর্কে তথ্য সবসময় সঠিক নাও হতে পারে।
  • ট্রেনের সময়সূচী এবং লোকেশন সম্পর্কে সর্বশেষ তথ্যের জন্য রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইট বা অ্যাপ ব্যবহার করুন।
উল্লেখ্য যে, সকল ট্রেনের লাইভ লোকেশন সবসময় ঠিক নাও থাকতে পারে।ট্রেনের সময়সূচী এবং লোকেশন সম্পর্কে সর্বশেষ তথ্যের জন্য রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইট বা অ্যাপ ব্যবহার করুন।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক আজ  ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে অন্য কোনো ভালো টপিক নিয়ে হাজির হবো। আশা করছি উপরের ঢাকা থেকে জয়দেবপুর ট্রেনের সময়সূচী আলোচনা আপনার ভালো লেগেছে। যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান আর আপনার ফ্রেন্ড সার্কেলে এই কনটেন্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের ফলো করে সাথেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url