পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়

ভূমিকা

প্রিয় পাঠক আপনি অনেক খোঁজাখুজির পর নিশ্চয়ই পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য সহজ উপায়
হ্যাঁ আজকে আমি পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় নিয়ে আলোচনা করব। এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন।

ফেসবুককে গুডবাই জানানো বা ডিএক্টিভেট করে ফেলা।

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় জানার আগে এই কাজটি করে ফেলুন। ফেসবুকে গুডবাই জানানোর জন্য একটি চিঠির মতো করে জানানোর চেষ্টা করলাম। নিচের চিঠিটি পড়লে বুঝে যাবেন যে ফেসবুক কে কিভাবে গুডবাই জানাবেন বা ডিএক্টিভেট করে ফেলবেন।

প্রিয় ফেসবুক
আজকের এই দিনে আমি তোমাকে গুডবাই জানাচ্ছি। আমরা দীর্ঘদিন ধরে একসাথে ছিলাম, কিন্তু এখন আমার মনে হচ্ছে আমাদের পথ আলাদা হওয়া উচিত। কারণ আপনি ঠিকমতো হচ্ছে না এবং পড়াশোনা মন বসছে না।

আমি তোমাকে প্রথম যখন ব্যবহার শুরু করি তখন তুমি ছিলে আমার কাছে একটা নতুন সম্ভাবনার দরজা। তোমার মাধ্যমে আমি আমার বন্ধু-বান্ধব, পরিবারের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারতাম, নতুন মানুষদের সাথে পরিচিত হতে পারতাম, এবং বিশ্বের খবর-খবরের সাথে আপ-টু-ডেট থাকতে পারতাম। তুমি আমার কাছে একটা সম্প্রদায়ের মতো ছিলে, যেখানে আমি নিজেকে প্রকাশ করতে পারতাম, এবং অন্যদের সাথে আমার ভাবনা-চিন্তা শেয়ার করতে পারতাম।

কিন্তু সময়ের সাথে সাথে আমি বুঝতে পারলাম যে তুমি আর আমার জন্য আগের মতো নও। তুমি হয়ে উঠেছো একটা বিপজ্জনক প্ল্যাটফর্ম, যেখানে মানুষ তাদের ব্যক্তিগত তথ্য নিরাপদ রাখতে পারে না। তুমি হয়ে উঠেছো একটা বিভ্রান্তিকর প্ল্যাটফর্ম, যেখানে মানুষ সত্য-মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না। এবং তুমি হয়ে উঠেছো একটা বিভাজনকারী প্ল্যাটফর্ম, যেখানে মানুষ একে অপরের সাথে ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত হয়। 
এমনকি আমার সময় থেকেও তুমি সময় ভাগ করে নিয়েছো এবং আমাকে বিপদে ফেলে দিয়েছো। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি তোমাকে কিছুদিনের জন্য দূরে রাখার।

আমি জানি যে তুমি একটা বড় প্ল্যাটফর্ম, এবং তোমাকে পরিবর্তন করা সহজ নয়। কিন্তু আমি মনে করি যে তুমি এখনও পরিবর্তনের জন্য সম্ভাবনা রাখো। আমি আশা করি তুমি ভবিষ্যতে আরও বেশি নিরাপদ, দায়িত্বশীল, এবং সম্প্রদায়মুখী প্ল্যাটফর্মে পরিণত হবে।

আমি তোমাকে বিদায় জানাচ্ছি, কিন্তু আমি তোমাকে ভুলতে পারছি না। তুমি আমার জীবনের একটা অংশ হয়ে থাকবে। জানি প্রতিদিন প্রতিনিয়ত নিজেকে পরিবর্তন করছ এবং আপডেট করে রাখছো। তা ছাড়া উক্ত পরিবর্তন এর সাথে তাল মিলিয়ে আনতে পারছি না বিধায় তোমাকে ছেড়ে গেলাম।

শুভেচ্ছান্তে
জমজম আইটি

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায়

সঠিক স্থান নির্বাচন করুন: পড়ার জন্য এমন একটি স্থান নির্বাচন করুন যেখানে আপনি বিরক্ত হবেন না। যেখানে আপনার পছন্দের পরিবেশ থাকবে। সুতরাং পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় হলো সঠিক স্থান নির্বাচন করা

বাস্তবসম্মত লক্ষ্য নির্ধারণ করুন: পড়ার আগে একটি বাস্তবসম্মত লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। যেমন, আজ আমি এই অধ্যায়টি পড়ব বা এই পরিমাণ নোট তৈরি করব। যদি পড়া শুরুর করবেই টার্গেট বা লক্ষ্য নির্ধারণ না করেন তাহলে পড়া তৈরি হতে দেরি হতে পারে। পড়া তৈরির পূর্বেই যদি আপনি একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করেন যেমন আজকে এই অধ্যায়টি আমি শেষ করে উঠবো বা এই অধ্যায়ের সকল প্রশ্নের উত্তর করে উঠবো। তাহলে হয়তো আপনার পড়া খুব তাড়াতাড়ি হতে পারে।

বিরতি নিয়ে পড়ুন: মস্তিষ্কের তথ্য ধারণ ক্ষমতা টানা ২৫-৩০ মিনিট পরিশ্রমের পর হ্রাস পেতে শুরু করে। সুতরাং, পড়ার সময়টুকুকে ছোট্ট ছোট্ট ভাগে আলাদা করে সাজিয়ে নিতে হবে। প্রত্যেকটা ভাগ শেষ হওয়ার পর পাঁচ মিনিট ব্রেক নিতে হবে। তাই পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় হলো বিরতি নিয়ে পড়া। 

বিষয়ভিত্তিক অগ্রাধিকার দিন: পড়ার আগে বিষয়গুলোর মধ্যে অগ্রাধিকার দিন। যে বিষয়গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ বা যেগুলো আপনি কম বুঝতে পারছেন সেগুলোর উপর বেশি সময় দিন।

পড়ার আগে প্রস্তুতি নিন: পড়ার আগে বিষয়টি সম্পর্কে কিছুটা ধারণা নিয়ে নিন। এতে পড়াশোনায় মনোযোগী হওয়া সহজ হবে।

পড়ার সময় মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করুন: ভাড়া তৈরীর পূর্বে অবশ্যই আপনার মনোযোগ কেন্দ্রিক্ত করুন। কারণ আপনার মনোযোগ যদি মোবাইল ফোন টিভি বা কম্পিউটার এর মধ্যে থাকে তাহলে আপনি পড়া তৈরি করতে পারবেন না। পড়ার সময় অন্য কোনো কাজে মনোযোগ দেবেন না। যেমন, মোবাইল ফোন, টিভি ইত্যাদি।

পড়াশোনাকে উপভোগ করুন: পড়াশোনাকে উপভোগ করলে মনোযোগী হওয়া সহজ হবে। আপনার প্রতিটি সাবজেক্টকে বা প্রতিটি বিষয়কে পড়ার সময় অবশ্যই উপভোগ করে করুন। কোন কিছু করতে যদি বিরক্তি বোধ হয় তাহলে সে পড়া আপনার উপকারে আসবে না। সুতরাং কোন পড়া তৈরি করার ক্ষেত্রে অবশ্যই উপভোগ করে পড়ুন এবং পড়া তৈরি করুন।

এছাড়াও, পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত। যেমন:

প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পড়াশোনা করুন।

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য সহজ উপায় এর মধ্যেও একটি অন্যতম উপায় হল প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় পড়াশোনা শুরু করা। যদি প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ের রুটিন মাফিক পড়াশোনা শুরু করেন তাহলে প্রতিটি বিষয়ের পড়াশোনা সঠিকভাবে করতে পারবেন।
পড়াশোনার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থান নির্বাচন করুন এবং সেই স্থানটিকে পড়াশোনার জন্য উপযুক্ত করে নিন। পড়াশোনার নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করলে অবশ্য অবশ্যই প্রতিটি বিষয়ের খেয়াল রেখে পরাজিত করতে পারবেন।
  • আপনার পড়ার সময় শান্ত পরিবেশ বজায় রাখুন।
  • পড়ার সময় পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করুন।
  • অবশ্যই পড়ার সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।
  • পড়ার সময় স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য ধৈর্য এবং অভ্যাসের প্রয়োজন। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়া যায়।

একনাগাড়ে বেশিক্ষণ পড়াশোনা নয়

পড়াশোনা যদি একনাগাড়ে বেশিক্ষণ করে ফেলেন তাহলে হয়তো মনোযোগ বিচ্ছিন্ন হতে পারে। এ কারণে মাঝে মাঝে বিরতি দিয়ে পুনরায় পড়ালেখা শুরু করা ভালো। যদি প্রতি বিষয়ের প্রতি মনোযোগ ধরে রাখতে চান তাহলে অবশ্যই অবশ্যই ভাগ ভাগ করে পড়া তৈরি করুন।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, মস্তিষ্কের তথ্য ধারণ ক্ষমতা টানা ২৫-৩০ মিনিট পরিশ্রমের পর হ্রাস পেতে শুরু করে। সুতরাং, একটানা ঘন্টার পর ঘন্টা বই নিয়ে পড়ে থাকার অভ্যাস বন্ধ করা উচিত। পড়ার সময়টুকুকে ছোট্ট ছোট্ট ভাগে আলাদা করে সাজিয়ে নিতে হবে। প্রত্যেকটা ভাগ শেষ হওয়ার পর পাঁচ মিনিট ব্রেক নিতে হবে। এই সময়টুকুতে একদম চিল থাকতে হবে। যা করতে ভালো লাগে, সেটা করা যাবে। এরপর সতেজ মনে আবার পড়াশোনা করতে বসতে হবে।

একনাগাড়ে বেশিক্ষণ পড়াশোনার ফলে মস্তিষ্কে ক্লান্তি আসে। এতে তথ্য ধারণ ক্ষমতা কমে যায়। পড়াশোনায় মনোযোগ দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে পড়াশোনায় ভালো ফল করা সম্ভব হয় না। সুতরাং পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় হলো একনাগাড়ে বেশিক্ষণ পড়াশোনা না করা।

একনাগাড়ে বেশিক্ষণ পড়াশোনা না করে ব্রেক নেওয়ার কিছু সুবিধা হলো:
  • মস্তিষ্ককে বিশ্রাম দেওয়া যায়।
  • তথ্য ধারণ ক্ষমতা বাড়ে।
  • পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ে।
  • এতে করে পড়াশোনায় ভালো ফল করা সহজ হয়।
  • পড়াশোনার সময় ব্রেক নেওয়ার কিছু টিপস হলো:
  • ব্রেক নেওয়ার জন্য ৫-১০ মিনিট সময় নির্ধারণ করা ভালো।
  • ব্রেক নেওয়ার সময় অন্য কোনো কাজে মনোযোগ দেওয়া যাবে না।
ব্রেক নেওয়ার সময় হালকা বিশ্রাম নেওয়া ভালো, যেমন- হাঁটাহাঁটা করা, পানি পান করা, কিছু খেয়ে নেওয়া ইত্যাদি।

সুতরাং, পড়াশোনার সময় একনাগাড়ে বেশিক্ষণ পড়াশোনা না করে ব্রেক নেওয়ার অভ্যাস করা উচিত। এতে পড়াশোনায় ভালো ফল করা সহজ হবে।

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার দোয়া

পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য কিছু দোয়া:
১. রব্বি জিদ্‌নি ইল্মান ওয়া ফাহমি ওয়া আ'তিনী মিন লাদুনকা হুকমান ওয়া জ'আলনি মিনাল মুহসিনিন।
অর্থ: হে আমার রব! আমাকে জ্ঞান ও বোধশক্তি বৃদ্ধি করুন এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাকে হুকুম দান করুন এবং আমাকে মুহসিনদের অন্তর্ভুক্ত করুন।
২. اللهم افتح عليّ أبواب رحمتك وانشر عليّ من فيض علمك وعلمني ما ينفعني في ديني ودنياي وآخرتي
অর্থ: হে আল্লাহ! আমার জন্য আপনার রহমতের দরজা খুলে দিন এবং আপনার জ্ঞানের বর্ষণ আমার উপর বর্ষণ করুন এবং আমাকে এমন জ্ঞান শিক্ষা দান করুন যা আমার দ্বীন, দুনিয়া ও আখেরাতের জন্য উপকারী।
৩. اللهم يا ربي يا كريم يا رحيم يا ودود يا ذا الجلال والإكرام أسألك بعزك وجلالك أن تفتح عليّ أبواب علمك وأن ترزقني فهمًا وذكاءً وحفظًا وأن تجعلني من أهل العلم والفقه.
অর্থ: হে আল্লাহ! আমার রব, দাতা, দয়ালু, প্রেমময়, মহিমা ও সম্মানের অধিকারী! আপনার عز و جلالের মাধ্যমে আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি যে আপনি আমার জন্য আপনার জ্ঞানের দরজা খুলে দিন এবং আমাকে বোধশক্তি, বুদ্ধিমত্তা ও স্মৃতিশক্তি দান করুন এবং আমাকে জ্ঞান ও ফিকহের অধিকারীদের অন্তর্ভুক্ত করুন।
৪. اللهم يا مالك الملك تؤتي الملك من تشاء وتنزع الملك ممن تشاء وتعز من تشاء وتذل من تشاء بيدك الخير إنك على كل شيء قدير.
অর্থ: হে আল্লাহ! সকল রাজ্যের মালিক! আপনি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান করেন এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য কেড়ে নেন। আপনি যাকে ইচ্ছা عزت দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা ذلت দান করেন। আপনার হাতেই সকল কল্যাণ বিদ্যমান। আপনি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
৫. اللهم إني أسألك علمًا نافعًا وعملاً صالحًا ورزقًا طيبًا.
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে উপকারী জ্ঞান, সৎ কর্ম এবং উত্তম রিযিক প্রার্থনা করছি।
এছাড়াও, পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অনুসরণ করা যেতে পারে:
  • পড়ার জন্য একটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও শান্ত পরিবেশ নির্বাচন করা।
  • নিয়মিত পড়ার রুটিন তৈরি করা এবং তা মেনে চলা।
  • পড়ার সময় মোবাইল ফোন ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস বন্ধ রাখা।
  • নিয়মিত বিরতি নেওয়া এবং হালকা শারীরিক ব্যায়াম করা।
  • পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং পর্যাপ্ত ঘুমোনো।
  • আল্লাহর কাছে পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য দোয়া করা।
আশা করি এই দোয়াগুলো আপনার পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে।

আপনার প্রিয় গেজেট থেকে দূরে থাকুন

যদি আপনি পড়ালেখায় মনোযোগী হতে চান বা মনোযোগ ধরে রাখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার প্রিয় গেজেট যেমন মোবাইল টেলিভিশন ল্যাপটপ এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে। একটি বিষয় খেয়াল করে দেখুন দিনের বেশিরভাগ সময়েই আপনি আপনার মোবাইলের প্রতি বা কম্পিউটারের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করে ফেলেন।
সুতরাং আপনি যদি পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে অবশ্যই আপনার গেজেট কে কিছুদিনের জন্য হলেও দূরে রাখুন। আশা করছি গেজেট যদি দূরে রাখেন বা গ্যাজেট থেকে যদি দূরে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে পারবেন।

গভীর রাতে পড়াশোনা করো

আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলে যে, যারা গভীর রাতে পড়াশোনা করে,তাদের মনোযোগ ধরে রাখার ক্ষেত্রে সুবিধা বেশি। রাত বারোটার পর চারপাশে পিনপতন নীরবতা থাকে, তখন পড়াশোনায় মনোনিবেশ করা অত্যন্ত সহজ। শিক্ষার্থীরা গভীর রাতে পড়াশোনা করলে তারা সঠিকভাবে তথ্য ধরে রাখতে পারে। সুতরাং পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার উপায় হলো গভীর রাতে পড়াশোনা করা।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক আজ পড়ালেখায় মনোযোগী হওয়ার জন্য সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে অন্য কোন টপিক নিয়ে হাজির হবো। উপরের আলোচনা যদি আপনার কাজে লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান আর আপনার ফ্রেন্ড সার্কেলে এই কনটেন্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url