পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর - সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক জমজম আইটির পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আপনি অনেক খোঁজাখুজির পর নিশ্চয়ই সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব বা পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর কত বছরে কত পেনশন এবং পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর দিয়ে কিভাবে পেনশন হিসাব করা যায়, কত বছরে কত পেনশন তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব বা পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর কত বছরে কত পেনশন এবং পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর দিয়ে কিভাবে পেনশন হিসাব করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করব। এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন।
পেনশন কি
পেনশন হলো একজন কর্মচারীর অবসরকালীন আর্থিক নিরাপত্তার জন্য একটি ব্যবস্থা। কর্মজীবনের সময় কর্মচারীরা একটি নির্দিষ্ট হারে চাঁদা জমা দেয়, এবং অবসর নেওয়ার পর তারা এই চাঁদার উপর নির্ভর করে একটি নির্দিষ্ট হারে মাসিক অর্থ পেতে থাকেন। পেনশনের উদ্দেশ্য হলো কর্মচারীদের অবসরকালীন জীবনে আর্থিক নিরাপত্তা প্রদান করা, যাতে তারা তাদের প্রয়োজনীয়তা মেটাতে পারেন।
বাংলাদেশে পেনশনের দুটি প্রধান ব্যবস্থা রয়েছে:
সরকারি পেনশন: সরকারি পেনশন কি?
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য একটি পেনশন ব্যবস্থা রয়েছে, যা বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড দ্বারা পরিচালিত হয়। পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর বা pension calculator কি এবং পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর দিয়ে কিভাবে পেনশন হিসাব করা যায়, কত বছরে কত পেনশন তা বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
এই ব্যবস্থায় চাকরিজীবীরা তাদের বেতনের একটি নির্দিষ্ট হার চাঁদা হিসেবে জমা দেন, এবং অবসর নেওয়ার পর তারা এই চাঁদার উপর নির্ভর করে একটি নির্দিষ্ট হারে মাসিক অর্থ পেতে থাকেন। আসুন সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব বা পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর কত বছরে কত পেনশন এবং পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর দিয়ে কিভাবে পেনশন হিসাব করা যায় বিস্তারিত জানি।
সর্বজনীন পেনশন: সর্বজনীন পেনশন কি?
২০২৩ সালে বাংলাদেশ সরকার একটি সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করেছে, যা সকল নাগরিকের জন্য উন্মুক্ত। এই ব্যবস্থায় একজন নাগরিক ১৮ বছর বয়স থেকে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট হারে চাঁদা জমা দিতে পারেন, এবং ৬০ বছর বয়সে অবসর নেওয়ার পর তারা এই চাঁদার উপর নির্ভর করে একটি নির্দিষ্ট হারে মাসিক অর্থ পেতে থাকেন।
সর্বজনীন পেনশনের চারটি স্কিম রয়েছে: পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর - pension calculator
অভিভাবক: এই স্কিমটি সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য।
কর্মজীবী: সর্বজনীন পেনশন এই স্কিমটি বেসরকারি চাকরিজীবীদের জন্য।
স্বনির্ভর: এই স্কিমটি স্বনির্ভর ব্যক্তিদের জন্য, যেমন কৃষক, শ্রমিক, ব্যবসায়ী ইত্যাদি।
প্রবাসী: সর্বজনীন পেনশন এই স্কিমটি প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য।
পেনশনের পরিমাণ বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে, যেমন:
চাঁদার হার: একজন ব্যক্তি যত বেশি চাঁদা জমা দেবেন, তার পেনশনের পরিমাণ তত বেশি হবে।
চাকরি বা ব্যবসার সময়কাল: একজন ব্যক্তি যত বেশি সময় ধরে চাকরি বা ব্যবসা করবেন, তার পেনশনের পরিমাণ তত বেশি হবে।
গড় আয়ু: একজন ব্যক্তির গড় আয়ু যত বেশি হবে, তার পেনশনের পরিমাণ তত বেশি হবে।
পেনশন একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সুবিধা, যা একজন কর্মচারীর অবসরকালীন জীবনকে সুরক্ষিত করতে সহায়তা করে। অনলাইনে পেনশন হিসাব করার জন্য ওয়েবসাইটে যেয়ে সাইটের নিচের দিকে Pension Calculator এ ক্লিক করুন।
পেনশন হিসাব করতে যেসব তথ্য জানা থাকা প্রয়োজন
পেনশন হিসাব করতে যেসব তথ্য জানা থাকা প্রয়োজন তা নিম্নরূপ:
- NID/Smart ID
- Phone Number (Registered phone number for EFT)
- Date of Birth
- Date of Retirement
- Net Pension at Retirement Date
চাকরি শুরুর তারিখ: পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর - pension calculator
পেনশন হিসাব করার জন্য চাকরি শুরুর তারিখ একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। এটি থেকে চাকরিকাল নির্ধারণ করা হয়।
চাকরিকাল:
চাকরিকাল যত বেশি হবে, পেনশনের পরিমাণ তত বেশি হবে।
বেতন:
চাকরিকাল জুড়ে প্রাপ্ত বেতন পেনশনের পরিমাণ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বয়স:
অবসর গ্রহণের বয়স যত বেশি হবে, পেনশনের পরিমাণ তত বেশি হবে।
পেনশনের হার:
পেনশনের হার সরকার দ্বারা নির্ধারিত হয়।
এছাড়াও, পেনশন হিসাব করার জন্য নিম্নলিখিত তথ্যগুলিও জানা থাকতে পারে:
চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের তারিখ: কত বছরে কত পেনশন
চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের তারিখ জানা থাকলে পেনশন প্রাপ্তির তারিখ নির্ধারণ করা যায়।
পেনশনের প্রকার:
পেনশনের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে। যেমন, পেনশন, গ্র্যাচুইটি, ভাতা ইত্যাদি। পেনশনের প্রকার জানা থাকলে পেনশনের পরিমাণ নির্ধারণ করা যায়।
পেনশনের সুবিধা:
পেনশনের বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে। যেমন, মেডিকেল সুবিধা, শিক্ষা সুবিধা ইত্যাদি। পেনশনের সুবিধা জানা থাকলে পেনশনের পরিমাণ নির্ধারণ করা যায়।
বাংলাদেশে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য পেনশন হিসাব করার জন্য একটি নির্দিষ্ট সূত্র রয়েছে। এই সূত্রটি হল:
পেনশন = (বেতন * চাকরিকাল * পেনশনের হার) / (১০০ * ২৫)
উদাহরণস্বরূপ, একজন সরকারি চাকরিজীবী যদি ১৮ বছর বয়সে চাকরি শুরু করে এবং ৩৫ বছর চাকরি করে অবসর গ্রহণ করেন, এবং তার বেতন ১০,০০০ টাকা হয় এবং পেনশনের হার ৫০% হয়, তাহলে তার পেনশন হবে:
পেনশন = (১০,০০০ * ৩৫ * ৫০) / (১০০ * ২৫) = ৭,০০০ টাকা
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ক্ষেত্রে, পেনশন হিসাব করার জন্য একটি অনলাইন ক্যালকুলেটর রয়েছে। এই ক্যালকুলেটরটি ব্যবহার করে একজন ব্যক্তি তার চাঁদা, চাকরিকাল এবং অবসর গ্রহণের বয়স উল্লেখ করে তার পেনশনের পরিমাণ পূর্বাভাস করতে পারেন।
পেনশন হিসাব করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি বিবেচনা করা উচিত:
- পেনশনের হার: সরকার দ্বারা নির্ধারিত পেনশনের হার সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই, পেনশন হিসাব করার সময় সর্বশেষ পেনশনের হার ব্যবহার করা উচিত।
- বয়স: অবসর গ্রহণের বয়স যত বেশি হবে, পেনশনের পরিমাণ তত বেশি হবে।
- অর্থনীতির অবস্থা: অর্থনীতির অবস্থা খারাপ হলে পেনশনের পরিমাণ কম হতে পারে।
পেনশন একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সুবিধা। তাই, পেনশন হিসাব করার সময় সঠিক তথ্য ব্যবহার করা এবং বিষয়টি সম্পর্কে ভালভাবে জানা গুরুত্বপূর্ণ।
পেনশন সংক্রান্ত ফরম
পেনশন সংক্রান্ত ফরম পেতে এখানে চাপুন। কোন ধরণের পেনশনের জন্য আবেদন করতে চান তার উপর নির্ভর করে আপনাকে যে ফরমটি পূরণ করতে হবে:
১) সরকারি কর্মচারীদের জন্য:
ফরম ২.১: নিজের অবসরের ক্ষেত্রে
ফরম ৩.১: অবসর-উত্তর ছুটিতে যাওয়ার ক্ষেত্রে
ফরম ৪.১: মৃত্যুজনিত ক্ষেত্রে
২) স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের জন্য:
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত ফরম
৩) অন্যান্যদের জন্য:
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আবেদন ফরম: https://upension.gov.bd/ ওয়েবসাইটে
ফরম পূরণের নির্দেশিকা:
- সাবধানে ও স্পষ্টভাবে ফরম পূরণ করুন।
- সঠিক তথ্য প্রদান করুন।
- প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সাথে সংযুক্ত করুন।
- নির্ধারিত কর্তৃপক্ষের কাছে ফরম জমা দিন।
ফরম পূরনের ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মেনে চলুন:
- ফরম বাংলায় পূরণ করতে হবে।
- ভুল তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
- ফরম জমা দেওয়ার জন্য নির্ধারিত সময়সীমা থাকে।
কত বছরে কত পেনশন
বাংলাদেশে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য পেনশনের হার ৫০%। তবে, চাকরিকাল ৫ বছর থেকে ২৫ বছর পর্যন্ত বিভিন্ন হারে পেনশন, কত বছরে কত পেনশন দেওয়া হয়।
উদাহরণস্বরূপ, একজন সরকারি চাকরিজীবী যদি ১৮ বছর বয়সে চাকরি শুরু করে এবং ২০ বছর চাকরি করে অবসর গ্রহণ করেন, এবং তার বেতন ১০,০০০ টাকা হয়, তাহলে তার পেনশন হবে:
পেনশন = (১০,০০০ * ২০ * ৫০) / (১০০ * ২৫) = ৪,০০০ টাকা
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ক্ষেত্রে, একজন ব্যক্তি তার চাঁদা, চাকরিকাল এবং অবসর গ্রহণের বয়স উল্লেখ করে তার পেনশনের পরিমাণ পূর্বাভাস করতে পারে।
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের জন্য পেনশন হিসাব করার সূত্র হল:
পেনশন = (চাঁদা * চাকরিকাল * পেনশনের হার) / (১০০ * ২৫)
উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তি যদি প্রতি মাসে ১০০০ টাকা জমা দেয় এবং ২০ বছর ধরে জমা দেয়, এবং তার অবসর গ্রহণের বয়স ৬০ বছর, তাহলে তার পেনশন হবে:
পেনশন = (১০০০ * ২০ * ৯০) / (১০০ * ২৫) = ৭,২০০ টাকা
অবশ্যই, এই সূত্রগুলি শুধুমাত্র একটি অনুমান। পেনশনের পরিমাণ বাস্তব ক্ষেত্রে বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে।
পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর
বাংলাদেশে পেনশন হিসাব করার জন্য আপনি বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন:
১. সরকারি ওয়েবসাইট:
এই ওয়েবসাইটগুলিতে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন জন্ম তারিখ, চাকরিতে যোগদানের তারিখ, মূল বেতন, পদবী) ইনপুট করে আপনার আনুমানিক পেনশন বের করতে পারবেন।
২. মোবাইল অ্যাপ:
Pension Calculator BD: আপনি চাইলে নিজেও আপনার পেনশন হিসাব পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটরে করতে চাইলে পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর এই লিংকে চাপ দিন।
এই অ্যাপগুলি ব্যবহার করে আপনি সহজেই আপনার পেনশন হিসাব করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটগুলিতে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য (যেমন জন্ম তারিখ, চাকরিতে যোগদানের তারিখ, মূল বেতন, পদবী) ইনপুট করে আপনার আনুমানিক পেনশন বের করতে পারবেন।
৩. ম্যানুয়াল হিসাব:
আপনি চাইলে নিজেও আপনার পেনশন হিসাব করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে নিম্নলিখিত সূত্র ব্যবহার করতে হবে:
মাসিক পেনশন = (মূল বেতন x সার্ভিসের বছর) / ৬০
উদাহরণ:
মনে করুন, আপনার মূল বেতন ৫০,০০০ টাকা এবং আপনি ৩০ বছর চাকরি করেছেন।
তাহলে আপনার মাসিক পেনশন হবে:
(৫০,০০০ x ৩০) / ৬০ = ২৫,০০০ টাকা
দ্রষ্টব্য:
- এই হিসাব কেবলমাত্র একটি আনুমানিক ধারণা দেয়।
- আপনার প্রকৃত পেনশনের পরিমাণ বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করবে, যেমন আপনার পেনশন স্কিম, আপনার চাকরির ধরন, এবং আপনার বেতন কাঠামো।
- সর্বশেষ তথ্যের জন্য সর্বদা আপনার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন।
আপনার জন্য আরও কিছু রিসোর্স:
সর্বজনীন পেনশন স্কিম কবে চালু হয়েছে
সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব বা পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর কত বছরে কত পেনশন এবং পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর দিয়ে কিভাবে পেনশন হিসাব করা যায় এবং সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু হয়েছে ১৭ আগস্ট ২০২৩ তা জানলাম।
পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন ২০২৩
পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন ২০২৩ দেখতে এখানে চাপ দিন
সর্বজনীন পেনশন এটি কী?
সর্বজনীন পেনশন হলো বাংলাদেশ সরকারের একটি অবসরকালীন সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্প। এর মাধ্যমে দেশের সকল প্রাপ্তবয়স্কদের ন্যূনতম আয়ের নিশ্চয়তা প্রদান করা হবে।
কারা এই সুবিধা পাবেন?
- ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী
- বাংলাদেশের নাগরিক
- সরকারি কর্মচারী, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মী, অথবা
- যারা অন্য কোনো পেনশন স্কিমের আওতায় নেই
কত টাকা পাবেন?
মাসিক ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে বয়স ও অবদানের পরিমাণের উপর নির্ভর করে। সুতরাং সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব বা পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর কত বছরে কত পেনশন এবং পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর দিয়ে কিভাবে পেনশন হিসাব করা যায় তা আলোচনা করা হলো।
কীভাবে আবেদন করবেন?
সর্বজনীন পেনশন পেতে এখানে চাপ দিয়ে ওয়েবসাইটে অনলাইনে গিয়ে আবেদন করুন। অথবা
সরকার কর্তৃক নির্ধারিত কেন্দ্রে গিয়ে আবেদন করুন।
উপসংহার
প্রিয় পাঠক আজ আমি সরকারি চাকরিজীবীদের পেনশন হিসাব বা পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর কত বছরে কত পেনশন এবং পেনশন হিসাব ক্যালকুলেটর দিয়ে কিভাবে পেনশন হিসাব করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করলাম। এরকম প্রয়োজনীয় আরো তথ্য পেতে আমাদের এই সাইটটি ফলো করুন।
জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url