বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি - মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতি
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক আপনি অনেক খোঁজাখুজির পর নিশ্চয়ই বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি বা মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতি বা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অবশ্য করণীয় কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি বা মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতি বা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অবশ্য করণীয় তা নিয়ে আলোচনা করব। এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন।
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা একজন শিক্ষার্থীর জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এই পরীক্ষার ফলাফল ভবিষ্যতের কর্মজীবনের পথকে অনেকাংশে নির্ধারণ করে। তাই, ভালো ফলাফলের জন্য সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
প্রস্তুতির ধাপ: বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
১. লক্ষ্য নির্ধারণ:
- প্রথমেই আপনার পছন্দের বিষয় ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্ধারণ করুন।
- বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি যোগ্যতা, আসন সংখ্যা, এবং প্রাক্তন বছরের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল সম্পর্কে জেনে নিন।
২. পাঠ্যক্রম: বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
- ভর্তি পরীক্ষার পাঠ্যক্রম ভালোভাবে বুঝুন।
- প্রয়োজনীয় বই, গাইড, এবং অন্যান্য শিক্ষা উপকরণ সংগ্রহ করুন।
৩. রুটিন তৈরি: বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
- নিয়মিত পড়ার জন্য একটি সুশৃঙ্খল রুটিন তৈরি করুন।
- রুটিনে পড়া, অনুশীলন, বিশ্রাম, এবং অন্যান্য কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ করুন।
৪. পড়াশোনা:বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
- মনোযোগ সহকারে পাঠ্যবই পড়ুন।
- গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো মুখস্থ করুন।
- নিয়মিত মডেল টেস্ট সমাধান করুন।
- পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নব্যাংকগুলো অনুশীলন করুন।
৫. শিক্ষক ও বন্ধুদের সাহায্য:বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
- অস্পষ্ট বিষয়গুলো শিক্ষকদের কাছে জিজ্ঞাসা করুন।
- বন্ধুদের সাথে আলোচনা ও গ্রুপ স্টাডি করুন।
৬. মানসিক প্রস্তুতি:বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
- ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা বা দুশ্চিন্তা করবেন না।
- স্বাস্থ্যকর খাবার খান, পর্যাপ্ত ঘুমান, এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- আত্মবিশ্বাসী থাকুন এবং ইতিবাচক চিন্তা করুন।
- সময় ব্যবস্থাপনা দক্ষতা গড়ে তুলুন।
- মনোযোগ ধরে রাখার চেষ্টা করুন।
- নিয়মিত বিরতি নিন এবং রিফ্রেশ করুন।
- মডেল টেস্টের সময় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরীক্ষা সমাধান করার চেষ্টা করুন।
- পরীক্ষার হলে যাওয়ার আগে রাতে ভালো ঘুমান।
- পরীক্ষার হলে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাথে নিন।
- পরীক্ষার সময় শান্ত থাকুন এবং মনোযোগ সহকারে প্রশ্নগুলো পড়ুন।
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় কোন কোন বিষয় থাকে
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় কোন কোন বিষয় থাকবে তা নির্ভর করে আপনি কোন বিভাগে ভর্তি হতে চান তার উপর। সাধারণত, তিনটি প্রধান বিভাগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়:
১) বিজ্ঞান বিভাগ: বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
- বাংলা
- ইংরেজি
- পদার্থবিদ্যা
- রসায়ন
- জীববিদ্যা
- গণিত
- উচ্চতর গণিত
২) মানবিক বিভাগ: বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
- বাংলা
- ইংরেজি
- বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্ব সভ্যতা
- দর্শন
- রাষ্ট্রবিজ্ঞান
- অর্থনীতি
- সমাজবিজ্ঞান
- উচ্চতর বাংলা
- উচ্চতর ইংরেজি
৩) ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ: বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
- বাংলা
- ইংরেজি
- হিসাববিজ্ঞান
- ব্যবস্থাপনা
- অর্থনীতি
- উচ্চতর হিসাববিজ্ঞান
- উচ্চতর ব্যবস্থাপনা
- কিছু বিশ্ববিদ্যালয় তাদের নিজস্ব নিয়ম অনুসারে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করে।
উদাহরণস্বরূপ: বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'চ' ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান এবং 'খ' ইউনিটের বিষয় (পদার্থ, রসায়ন, জীববিদ্যা/গণিত) থাকে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে 'ঘ' ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান এবং 'গ' ইউনিটের বিষয় (অর্থনীতি, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা) থাকে।
আপনার পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার নিয়মাবলী সম্পর্কে জানতে তাদের ওয়েবসাইট বা বিজ্ঞপ্তি দেখুন।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কোন কোন বিষয় থাকে
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার নম্বর বণ্টন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় যেভাবে আবেদন করবেন
টেলিটক প্রিপেইড সিমের মাধ্যমে এক হাজার টাকা জমা দিয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে প্রার্থীদের। এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার জন্য অনলাইন ফরম পূরণের নিয়ম ও ভর্তি–সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য টেলিটকের ওয়েবসাইট , স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ওয়েবসাইট, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে। আবেদনপত্র পূরণের আগে কিছু তথ্য জেনে রাখতে হবে। সেগুলো হলো।
১. 300 x 300 পিক্সেল মাপের আবেদনকারী প্রার্থীর একটি রঙিন ছবি (jpg) আপলোড দিতে হবে। ফাইলের সাইজ 100kb–এর বেশি হবে না। (ছবি স্ক্যান করা অথবা ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা।)
২. ছবির মাপ 300 x 80 পিক্সেল স্ক্যান করা নিজের একটি স্বাক্ষর (jpg)। ফাইল সাইজ 60kb–এর বেশি হওয়া যাবে না।
৩. এ দুটি উপকরণ কম্পিউটার বা পেনড্রাইভে রেখে দিতে হবে।
৪. নিজের জেলা, বর্তমান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা ইংরেজিতে নিজের কাছে সংরক্ষণ করতে হবে।
৫. ভর্তি–ইচ্ছুক মেডিকেল কলেজগুলোর নাম নিজের পছন্দের ক্রমানুসারে সাজিয়ে লিখতে হবে। কারণ, পছন্দক্রম একবার দেওয়ার পর আর পরিবর্তন করা যাবে না।
এসব তথ্য ও উপকরণ সঙ্গে থাকলে টেলিটকের ওয়েবসাইট এ গিয়ে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। ছবি ও স্বাক্ষর আপলোডের পর User ID নম্বর দেখা যাবে। সেই পৃষ্ঠা অবশ্যই প্রিন্ট করে রাখতে হবে।
এমবিবিএস ও বিডিএসে পাস নম্বর ৪০
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি বা মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতি বা এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম নম্বর (পাস নম্বর) গতবারের মতো এবারও ৪০ রাখা হয়েছে। মাইগ্রেশনের সময় তিনবার পাবেন শিক্ষার্থীরা। বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তির জন্য সব কলেজকে উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।শিক্ষার্থীরা সকল কলেজে চয়েজ একবারে দিতে পারবেন এবং সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতেও একই নিয়ম ।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার অবশ্য করণীয়
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। এই পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করতে হলে সুনির্দিষ্ট প্রস্তুতি এবং কঠোর পরিশ্রমের প্রয়োজন। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য কিছু অবশ্য করণীয় বিষয় নিম্নরূপ:
পরিকল্পনা: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির প্রথম ধাপ হলো একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করা। এই পরিকল্পনায় পরীক্ষার সিলেবাস, পরীক্ষার ধরন, এবং পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সময়সীমা নির্ধারণ করতে হবে। পরিকল্পনা তৈরির সময় নিজের শক্তি ও দুর্বলতা বিবেচনায় নেওয়াও জরুরি।
সিলেবাস অধ্যয়ন: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাস ভালোভাবে অধ্যয়ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সিলেবাসের প্রতিটি অধ্যায়ের বিষয়বস্তু বিস্তারিতভাবে বুঝতে হবে। এজন্য পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি ভালো মানের গাইডবুক ও মডেল টেস্ট সমাধান করা উচিত।
নিয়মিত অনুশীলন: নিয়মিত অনুশীলন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য অপরিহার্য। প্রতিদিন কিছু সময় নির্দিষ্ট করে পড়াশোনা ও অনুশীলনের জন্য রাখতে হবে। অনুশীলনের মাধ্যমে পরীক্ষার প্রশ্নের ধরন ও উত্তর দেওয়ার কৌশল সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।
পরীক্ষার প্যাটার্ন বুঝা: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নের ধরন ও প্যাটার্ন বুঝে নেওয়াও জরুরি। এজন্য পরীক্ষার পূর্ববর্তী বছরের প্রশ্নপত্র ভালোভাবে অধ্যয়ন করা উচিত। পরীক্ষার প্যাটার্ন বুঝলে পরীক্ষার জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব হবে।
মানসিক প্রস্তুতি: মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। তাই পরীক্ষার জন্য মানসিকভাবেও প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন। পরীক্ষার আগের দিন যথেষ্ট বিশ্রাম নিতে হবে এবং পরীক্ষার হলে যাওয়ার সময় আত্মবিশ্বাসী থাকতে হবে।
এছাড়াও, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোও মাথায় রাখা উচিত:
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল, শাকসবজি, এবং অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত।
পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য অপরিহার্য। প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো উচিত।
পড়াশোনার পরিবেশ: পড়াশোনার জন্য একটি শান্ত ও মনোযোগী পরিবেশ তৈরি করা উচিত।
বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে সময় কাটানো: পড়াশোনার পাশাপাশি বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সাথে সময় কাটানোও জরুরি। এতে মানসিক চাপ কমে এবং পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বাড়ে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দেওয়া হলে ভালো ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হবে।
আরো পড়ুন: দেশ রাজধানী মুদ্রা এবং মহাদেশের নাম
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সাধারণ জ্ঞান
বাংলাদেশে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সাধারণ জ্ঞান থেকে ১০টি প্রশ্ন থাকে। এই প্রশ্নগুলো সাধারণত বাংলাদেশ, বিশ্ব, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ইতিহাস, রাজনীতি, অর্থনীতি, সাহিত্য, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় থেকে আসে। এই প্রশ্নগুলোর উদ্দেশ্য হলো পরীক্ষার্থীর সামগ্রিক জ্ঞান ও বোঝাপড়া যাচাই করা।
সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নগুলো মোটামুটি সহজ থেকে মাঝারি ধরনের হয়ে থাকে। তবে কিছু প্রশ্ন কঠিনও হতে পারে। তাই পরীক্ষার্থীদের সাধারণ জ্ঞানের উপর ভালো দখল থাকা উচিত। সাধারণ জ্ঞান থেকে ভালো প্রস্তুতি নিতে হলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত:
- বাংলাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, রাজনীতি, অর্থনীতি, ভূগোল, আবহাওয়া, পরিবেশ ইত্যাদি
- বিশ্বের ইতিহাস, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, রাজনীতি, অর্থনীতি, ভূগোল, আবহাওয়া, পরিবেশ ইত্যাদি
- বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, আবিষ্কার, গবেষণা ইত্যাদি
- বর্তমান বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী
সাধারণ জ্ঞানের প্রস্তুতির জন্য বিভিন্ন ধরনের বই, ম্যাগাজিন, ওয়েবসাইট ইত্যাদি থেকে সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। এছাড়াও, নিয়মিত সংবাদপত্র পড়া, টিভি দেখা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে থাকা ইত্যাদির মাধ্যমেও সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সাধারণ জ্ঞান থেকে ভালো প্রস্তুতি নিতে পারলে পরীক্ষার ফলাফল ভালো হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। তাই পরীক্ষার্থীদের উচিত সাধারণ জ্ঞানের উপর ভালো দখল অর্জন করা।
উপসংহার
প্রিয় পাঠক আজ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি বা মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতি বা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অবশ্য করণীয় নিয়ে আলোচনা করলাম। আগামীতে অন্য কোন টপিক নিয়ে হাজির হবো। আমাদের এই আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই এই সাইটটি ফলো করুন।
জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url