ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে আজকে places to visit near dhaka
বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা
বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা নিয়ে জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে
এসেছেন।
হ্যাঁ আজকে আমি places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা নিয়ে এ লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনার তথ্য সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন।
ঢাকার আশেপাশে ঘুরে বেড়ানোর মতো ১০টি জায়গা
আসুন আজ places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি
জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা বা ঢাকা
বাংলাদেশের রাজধানী এবং একটি ব্যস্ত শহর। তবে এর আশে পাশে বেশ কিছু মনোরম
জায়গা রয়েছে যেখানে আপনি একদিনে ঘুরে আসতে পারেন। এখানে ঢাকার আশেপাশে ঘুরে
বেড়ানোর মতো ১০টি জায়গা রয়েছে:
বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের অন্যতম বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থাপনা। এটি
ঢাকার আশুলিয়া উপজেলায় অবস্থিত। এই বাড়িটি ১৯ শতকের গোড়ার দিকে নির্মিত
হয়েছিল। বাড়িটির স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত সুন্দর এবং অনন্য।
- বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের ১৯ শতকে নির্মিত অন্যতম প্রাসাদ।
- এটি প্রায় ১৬,৫৫৪ বর্গমিটার জমির উপর ছড়িয়ে থাকা ৭টি দক্ষিণমুখী দালানের সমাবেশ।
- এই দালানগুলো খ্রিষ্টীয় মধ্য ঊনবিংশ শতক থেকে বিংশ শতকের প্রথমভাগের বিভিন্ন সময়ে জমিদার পরিবারের কয়েকজন সদস্যের দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।
- সামনের চারটি প্রসাদ ব্যবহৃত হত ব্যবসায়িক কাজে।
- বালিয়াটি প্রাসাদ রেনেসা যুগে নির্মিত স্থাপত্যকৌশলের একটি অন্যতম নিদর্শন।
- এই বিশাল প্রাসাদটি ২০ একরের চেয়ে বেশি স্থান জুড়ে অবস্থিত।
- প্রাসাদের কক্ষ সংখ্যা ২০০ টি এবং প্রতিটি কক্ষেই সুনিপুণ কারুকাজ লক্ষ্য করা যায়।
- ১৯৮৭ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বালিয়াটি প্রাসাদকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে।
- বালিয়াটি জমিদার বাড়ি ইতিহাস-ঐতিহ্যের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
- এ বাড়িটি থেকে তৎকালীন সময়ের মানুষের জীবন-জীবিকা, চাল-চলন, আনন্দ-বিনোদন আর শৌখিনতার পরিচয় পাওয়া যায়।
বালিয়াটি জমিদার বাড়ি কি কি আছে
বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের অন্যতম বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থাপনা। এটি
ঢাকার আশুলিয়া উপজেলায় অবস্থিত। এই বাড়িটি ১৯ শতকের গোড়ার দিকে নির্মিত
হয়েছিল। বাড়িটির স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত সুন্দর এবং অনন্য।
বালিয়াটি জমিদার বাড়িতে মোট সাতটি ভবন রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য
হলো:
পূর্ব বাড়ি: এই ভবনটি বাড়ির সবচেয়ে পুরনো অংশ। এটি দ্বিতল বিশিষ্ট এবং
এখানে জমিদার পরিবারের বাসভবন ছিল।
পূর্ব বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
- পশ্চিম বাড়ি: এই ভবনটি পূর্ব বাড়ির বিপরীত দিকে অবস্থিত। এটিও দ্বিতল বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের অতিথিদের থাকার ব্যবস্থা ছিল।
পশ্চিম বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
- উত্তর বাড়ি: এই ভবনটি পূর্ব ও পশ্চিম বাড়ির মাঝখানে অবস্থিত। এটি তিনতলা বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের সভা-ঘর, হলঘর ও অন্যান্য অনুষ্ঠানের স্থান ছিল।
উত্তর বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
- মধ্য বাড়ি: এই ভবনটি বাড়ির কেন্দ্রে অবস্থিত। এটি চারতলা বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের পূজাঘর, গোয়ালঘর ও অন্যান্য অবকাঠামো ছিল।
মধ্য বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
- গোলা বাড়ি: এই ভবনটি বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে অবস্থিত। এটি গোলাকার এবং এখানে জমিদার পরিবারের অস্ত্র-শস্ত্র ও গোলাবারুদ রাখা হতো।
গোলা বাড়ি, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
- নহবতখানা: এই ভবনটি বাড়ির পূর্ব দিকে অবস্থিত। এটি একটি সুন্দর বাগানের মাঝখানে অবস্থিত এবং এখানে জমিদার পরিবারের বিনোদনমূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হতো।
নহবতখানা, বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
- বালিয়াটি জমিদার বাড়ি তার সুন্দর স্থাপত্যশৈলী, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য বিখ্যাত। এটি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক নিদর্শন।
ঢাকার মতিঝিলে নিরিবিলি ঘুরার জায়গা
ঢাকার মতিঝিলে নিরিবিলি ঘুরার জন্য আপনি মতিঝিল পার্কে যেতে পারেন। এটি একটি সুন্দর পার্ক যেখানে আপনি শান্তি ও প্রশান্তি পাবেন। পার্কে একটি বাচ্চাদের খেলার মাঠ, একটি প্যাডেলবোট এবং একটি ফাউন্টেন শো রয়েছে। আপনি পার্কে বসে বই পড়তে পারেন, ঘুমাতে পারেন বা শুধুমাত্র প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।
- মতিঝিল পার্কের ঠিকানা: 29 ডি আই টি এভেনিউ, ঢাকা, বাংলাদেশ
- মতিঝিল পার্কের খোলা সময়: সোমবার থেকে রবিবার, 24 ঘন্টা খোলা
- মতিঝিল পার্কের ফোন নম্বর: +880 1906-396572
মিরপুরে ঘোরার জায়গা
মিরপুরে ঘোরার জন্য বেশ কিছু আকর্ষণীয় জায়গা আছে।
জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান:
- ২১০ একরেরও বেশি জায়গা জুড়ে অবস্থিত এই বিখ্যাত বটানিকাল গার্ডেনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বহু ধরনের উদ্ভিদ দেখা যায়।
বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা:
- বিভিন্ন স্থানীয় ও বিদেশী পশু, হাতির পিঠে চড়ার সুবিধা ও মাছ ধরার হ্রদ সহ বৃহৎ শহুরে চিড়িয়াখানা।
- চিড়িয়াখানা শিশু পার্ক: Google Maps এ অবস্থিত।
- Mirpur Beribadh: Google Maps এ অবস্থিত।
- মিরপুর বুদ্ধিজীবী শহীদ মিনার: Google Maps এ অবস্থিত।
- আপনার পছন্দ অনুযায়ী আরও কিছু জায়গা :
- মিরপুর মার্কেট: কেনাকাটার জন্য জনপ্রিয় স্থান।
- মিরপুর স্টেডিয়াম: ক্রিকেট ম্যাচ উপভোগ করার জন্য।
- জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ: বিভিন্ন ধরণের খেলাধুলার অনুশীলন ও প্রতিযোগিতার জন্য।
মিরপুর কেন্দ্রীয় মসজিদ: ধর্মীয় অনুষ্ঠানের জন্য।
মহেরা জমিদার বাড়ি
মহেরা জমিদার বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার উপজেলায় অবস্থিত। এটি আরেকটি
বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থাপনা। এই বাড়িটি ১৮ শতকের গোড়ার দিকে নির্মিত হয়েছিল।
বাড়িটির স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত সুন্দর এবং জাঁকজমকপূর্ণ।
মহেরা জমিদার বাড়ি কি কি আছে
মহেরা জমিদার বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার উপজেলায় অবস্থিত। এটি
বাংলাদেশের অন্যতম বিখ্যাত ঐতিহাসিক স্থাপনা। এই বাড়িটি ১৮ শতকের গোড়ার
দিকে নির্মিত হয়েছিল। বাড়িটির স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত সুন্দর এবং
জাঁকজমকপূর্ণ।
মহেরা জমিদার বাড়িতে মোট চারটি ভবন রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
মহারাজ লজ:
- এই ভবনটি বাড়ির সবচেয়ে বড় ভবন। এটি তিনতলা বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের বাসভবন ছিল।
মহারাজ লজ, মহেরা জমিদার বাড়ি
- কালীচরণ লজ: এই ভবনটি মহারাজ লজের পাশে অবস্থিত। এটিও তিনতলা বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের অতিথিদের থাকার ব্যবস্থা ছিল।
কালীচরণ লজ, মহেরা জমিদার বাড়ি
- রানী মহল: এই ভবনটি মহেরা জমিদার বাড়ির উত্তর দিকে অবস্থিত। এটি একতলা বিশিষ্ট এবং এখানে জমিদার পরিবারের মহিলাদের থাকার ব্যবস্থা ছিল।
রানী মহল, মহেরা জমিদার বাড়ি
- ঝুলন্ত বারান্দা: এই বারান্দাটি মহারাজ লজের দক্ষিণ দিকে অবস্থিত। এটি একটি সুন্দর ঝুলন্ত বারান্দা এবং এখান থেকে বাড়ির সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করা যায়।
ঝুলন্ত বারান্দা, মহেরা জমিদার বাড়ি
- মহেরা জমিদার বাড়ি তার সুন্দর স্থাপত্যশৈলী, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য বিখ্যাত। এটি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক নিদর্শন।
মহেরা জমিদার বাড়ির অন্যান্য উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলি হলো:
- বাড়িটির চারপাশে একটি বিশাল আম্রকানন রয়েছে।
- বাড়ির সামনে একটি সুন্দর পুকুর রয়েছে।
- বাড়িটির পাশে একটি পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে।
মহেরা জমিদার বাড়ি একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। প্রতিদিনই এখানে
দেশি-বিদেশি পর্যটকদের ভিড় হয়।
পানাম ও মেঘনার পাড়
পানাম ও মেঘনার পাড় ঢাকার মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত। এটি একটি মনোরম
পর্যটন এলাকা। এখানে আপনি মেঘনা নদীর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও
এখানে পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে।
পানাম ও মেঘনার পাড় কি কি আছে
পানাম ও মেঘনার পাড় ঢাকার মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত একটি মনোরম পর্যটন
এলাকা। এখানে আপনি মেঘনা নদীর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে
পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ রয়েছে।
পানাম নগর ছিল বাংলার বার ভূঁইয়াদের অন্যতম প্রধান নগর। এটি ১৬ শতকে ঈসা
খাঁর আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ বর্তমানে একটি
ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে রয়েছে।
পানাম ও মেঘনার পাড়ে আপনি নিম্নলিখিত জিনিসগুলি দেখতে পারেন:
মেঘনা নদী:
- মেঘনা নদী বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী। এই নদীর মনোরম দৃশ্য উপভোগ করার জন্য পানাম ও মেঘনার পাড় একটি আদর্শ স্থান।
মেঘনা নদী, পানাম ও মেঘনার পাড়
- পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ: পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন। এখানে আপনি বাংলার বার ভূঁইয়াদের আমলের বিভিন্ন স্থাপত্য নিদর্শন দেখতে পাবেন।
পানাম নগরের ধ্বংসাবশেষ, পানাম ও মেঘনার পাড়
কাশফুলের মাঠ:
- শরৎকালে মেঘনার পাড়ে কাশফুলের মাঠ দেখা যায়। এটি একটি অপূর্ব দৃশ্য।
কাশফুলের মাঠ, পানাম ও মেঘনার পাড়
নৌকা ভ্রমণ:
- আপনি মেঘনার পাড়ে নৌকা ভ্রমণ করতে পারেন। এটি একটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।
- নৌকা ভ্রমণ, পানাম ও মেঘনার পাড়।
- আপনার বন্ধুকে নিয়ে ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা।
পানাম ও মেঘনার পাড় একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। প্রতিদিনই এখানে
দেশি-বিদেশি পর্যটকদের ভিড় হয়।
পদ্মা রিসোর্ট
পদ্মা রিসোর্ট ঢাকার মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলায় অবস্থিত। এটি একটি
জনপ্রিয় পিকনিক ও ভ্রমণ স্থান। এখানে আপনি পদ্মা নদীর মনোরম দৃশ্য উপভোগ
করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধা
রয়েছে।
পদ্মা রিসোর্ট কি কি আছে
পদ্মা রিসোর্ট বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলায় অবস্থিত একটি
জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। এটি পদ্মা নদীর বুকে অবস্থিত একটি সুন্দর
রিসোর্ট।
পদ্মা রিসোর্টে আপনি নিম্নলিখিত জিনিসগুলি দেখতে পারেন:
পদ্মা নদী: পদ্মা নদী বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী। এই নদীর মনোরম দৃশ্য
উপভোগ করার জন্য পদ্মা রিসোর্ট একটি আদর্শ স্থান।
পদ্মা নদী, পদ্মা রিসোর্ট
কটেজ: পদ্মা রিসোর্টে মোট ১৬টি ডুপ্লেক্স কটেজ রয়েছে। প্রতিটি কটেজ
সুন্দরভাবে সাজানো-গোছানো এবং এখানে আপনি আরামদায়কভাবে থাকতে পারবেন।
কটেজ, পদ্মা রিসোর্ট
রেস্তোরাঁ:
- পদ্মা রিসোর্টে একটি সুন্দর রেস্তোরাঁ রয়েছে। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের খাবার খেতে পারবেন। places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা।
রেস্তোরাঁ, পদ্মা রিসোর্ট
places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা
ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা। নৌকা ভ্রমণ:
আপনি পদ্মা নদীতে নৌকা ভ্রমণ করতে পারেন। এটি একটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।
নৌকা ভ্রমণ, পদ্মা রিসোর্ট
বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধা: পদ্মা রিসোর্টে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনমূলক
সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এখানে আপনি খেলাধুলা, সাইকেল চালানো, বোটিং ইত্যাদি
করতে পারবেন।
পদ্মা রিসোর্ট একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। প্রতিদিনই এখানে দেশি-বিদেশি
পর্যটকদের ভিড় হয়।
মিরপুরে ঘোরার জায়গা
places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায়
নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা । ঢাকার মিরপুরে ঘোরার জন্য
বেশ কিছু আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে।
প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য:
মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেন:
- ৮২.৯ হেক্টর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এই উদ্যানে বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা, ফুল, ফল ও ওষধি গাছ দেখা যায়। আজ places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা ।
জাতীয় চিড়িয়াখানা:
বাংলাদেশের বৃহত্তম চিড়িয়াখানা যেখানে বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী দেখা
যায়। places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা
বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা ।
- তুরাগ নদী: নদীর তীরে বসে প্রকৃতি উপভোগ করা
- কালীগঞ্জ বাজার: ঐতিহ্যবাহী এই বাজারে বিভিন্ন প্রকারের জিনিসপত্র পাওয়া যায়।
শিশুদের জন্য:
places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায়
নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা শিশুদের জন্য ঘোরার জায়গা ।
- শিশু পার্ক: বিভিন্ন রাইড ও খেলার ব্যবস্থা
- শিশু পার্ক, মিরপুর।
- ফ্যান্টাসি কিংডম: রাইড, ওয়াটার গেমস ও অন্যান্য আকর্ষণ
- ফ্যান্টাসি কিংডম, মিরপুর।
- ঢাকা চিড়িয়াখানা: বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী দেখা।
- জাতীয় জাদুঘর: বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
খাদ্য রসিকদের জন্য:
- মিরপুর রোড: বিভিন্ন রকমের খাবারের দোকান
- পল্লবী: ঐতিহ্যবাহী বাংলা খাবার
- কাঠমান্ডু: নেপালি খাবার
- বার-বি-কিউ টাওয়ার: বিভিন্ন রকমের বার-বি-কিউ
অন্যান্য:
ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা
কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা ।
- মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থান: মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সমাধি
- জাতীয় স্মৃতিসৌধ: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মরণে নির্মিত
- আহসান মঞ্জিল: ঢাকার নবাবদের প্রাসাদ
আপনার রুচি ও পছন্দ অনুযায়ী মিরপুরে ঘোরার জন্য অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে।
ড্রিম হলিডে পার্ক
ড্রিম হলিডে পার্ক ঢাকার নরসিংদী জেলায় অবস্থিত। এটি একটি থিম পার্ক। এখানে
আপনি বিভিন্ন ধরনের রাইড, খেলাধুলা ও বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করতে
পারবেন।
ড্রিম হলিডে পার্ক কি কি আছে
ড্রিম হলিডে পার্ক বাংলাদেশের নরসিংদী জেলায় অবস্থিত একটি বিনোদন পার্ক।
এটি ঢাকা থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পার্কটি প্রায় ৬০ একর জমির
উপর নির্মিত এবং এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম পার্ক।
ড্রিম হলিডে পার্কে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনমূলক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এখানে
আপনি নিম্নলিখিত জিনিসগুলি দেখতে পারেন:
রাইডস:
- places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা। পার্কে বিভিন্ন ধরনের রাইড রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ওয়াটার বাম্পার কার, ট্রেন, সাইকেল, রকিং বর্স, স্পিডবোট, সোয়ানবোট, জেড ফাইটার, নাগেট ক্যাসেল, এয়ার বাইসাইকেল, রোলার কোস্টার ইত্যাদি।
ড্রিম হলিডে পার্কে রাইডস
অভয়ারণ্য:
- পার্কে একটি অভয়ারণ্য রয়েছে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের বন্যপ্রাণী রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হরিণ, বানর, সিংহ, বাঘ, জিরাফ, চিতাবাঘ, ইত্যাদি।
ড্রিম হলিডে পার্কে অভয়ারণ্য
ওয়াটার পার্ক:
- পার্কে একটি ওয়াটার পার্ক রয়েছে, যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ওয়াটার স্লাইড, ওয়াটার পুল ইত্যাদি উপভোগ করতে পারবেন।
ড্রিম হলিডে পার্কের ওয়াটার পার্ক
কৃত্রিম পর্বত:
- পার্কে একটি কৃত্রিম পর্বত রয়েছে, যেখান থেকে আপনি পার্কের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।
ড্রিম হলিডে পার্কের কৃত্রিম পর্বত
আসুন এখন places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা
ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা নিয়ে বিস্তারিত
আলোচনা করি।
নৌকা ভ্রমণ:
- places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা।
- পার্কের পাশ দিয়ে একটি নদী বয়ে গেছে। আপনি এই নদীতে নৌকা ভ্রমণ করতে পারবেন।
খেলাধুলা:
- পার্কে বিভিন্ন ধরনের খেলার সুযোগ-সুবিধা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টন, ইত্যাদি।
ড্রিম হলিডে পার্ক একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। প্রতিদিনই এখানে দেশি-বিদেশি
পর্যটকদের ভিড় হয়।
নিকলী হাওর
নিকলী হাওর কিশোরগঞ্জ জেলার অন্তর্গত একটি বিখ্যাত হাওর। এটি একটি মনোরম
পর্যটন এলাকা। এখানে আপনি হাওরের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও
এখানে নৌকা ভ্রমণ ও মাছ ধরার মতো বিভিন্ন বিনোদনমূলক কার্যকলাপ উপভোগ করতে
পারবেন।
নিকলী হাওর কি কি আছে
নিকলী হাওর বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী উপজেলায় অবস্থিত একটি বিশাল
মিঠাপানির জলাভূমি। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম হাওর এবং এটি একটি
জনপ্রিয় পর্যটন স্থান।
নিকলী হাওরে আপনি নিম্নলিখিত জিনিসগুলি দেখতে পারেন:
বিস্তৃত জলরাশি: নিকলী হাওরের জলরাশি বিশাল এবং অপরূপ। এই জলরাশির বুকে নৌকা
ভ্রমণ একটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।
নিকলী হাওরে নৌকা ভ্রমণ
দ্বীপের মতো গ্রাম: নিকলী হাওরের বুকে ছোট ছোট দ্বীপের মতো গ্রাম রয়েছে। এই
গ্রামগুলোতে বসবাসকারী মানুষের জীবনযাত্রার সাথে পরিচিত হওয়া একটি চমৎকার
অভিজ্ঞতা।
নিকলী হাওরে দ্বীপের মতো গ্রাম
মাছ ধরা: নিকলী হাওর একটি সমৃদ্ধ মৎস্য আধার। এখানে বিভিন্ন ধরনের
মাছ পাওয়া যায়। আপনি নৌকা ভ্রমণের সময় জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য দেখতে
পাবেন।
নিকলী হাওরে মাছ ধরা
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: নিকলী হাওরের চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মনোরম। এখানে
আপনি পাখির কলকাকলি, বন-জঙ্গলের দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।
নিকলী হাওরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
নিকলী হাওর ভ্রমণের উপযুক্ত সময় হলো বর্ষাকালে। এই সময় হাওরে পানি থাকে
এবং নৌকা ভ্রমণের জন্য উপযোগী হয়।
কুমারখালীর ঐতিহাসিক স্থানসমূহ
কুমারখালী টাঙ্গাইল জেলার একটি উপজেলা। এ উপজেলায় বেশ কিছু ঐতিহাসিক স্থান
রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
- তেলিডাঙ্গা জমিদার বাড়ি
- লৌহজং জমিদার বাড়ি
- তেলিডাঙ্গা রাজবাড়ি
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত। এটি
বাংলাদেশের বৃহত্তম জাদুঘর। এখানে বাংলাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি, শিল্প-কলা ও
প্রত্নতত্ত্বের উপরে বিভিন্ন ধরনের নিদর্শন রয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কি কি আছে
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে পুরনো জাদুঘর। এটিতে
প্রায় ৩ লক্ষ নিদর্শন রয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং প্রাকৃতিক
পরিবেশের একটি বিস্তৃত চিত্র প্রদান করে।
জাদুঘরের নিদর্শনগুলিকে পাঁচটি প্রধান বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে:
ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা:
- এই বিভাগে বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস থেকে শুরু করে স্বাধীনতা যুদ্ধ পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ের নিদর্শন রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রাচীন যুগের পাথরের ভাস্কর্য, ঐতিহাসিক মুদ্রা, অস্ত্রশস্ত্র, পোশাক, আসবাবপত্র এবং শিল্পকর্ম।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ইতিহাস ও ধ্রুপদী শিল্পকলা বিভাগ
জাতিতত্ত্ব ও অলংকরণ শিল্পকলা:
- এই বিভাগে বাংলাদেশের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতির নিদর্শন রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আসবাবপত্র, অলঙ্কার, বাদ্যযন্ত্র এবং শিল্পকর্ম।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর জাতিতত্ত্ব ও অলংকরণ শিল্পকলা বিভাগ
- সমকালীন শিল্পকলা ও বিশ্বসভ্যতা: এই বিভাগে বাংলাদেশের আধুনিক এবং সমসাময়িক শিল্পকর্ম এবং বিশ্বের বিভিন্ন সভ্যতার নিদর্শন রয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর সমকালীন শিল্পকলা ও বিশ্বসভ্যতা বিভাগ
প্রাকৃতিক ইতিহাস:
- এই বিভাগে বাংলাদেশের জীববৈচিত্র্যের নিদর্শন রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে জীবাশ্ম, খনিজ, উদ্ভিদ এবং প্রাণীদের নমুনা।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর প্রাকৃতিক ইতিহাস বিভাগ
জনশিক্ষা:
- এই বিভাগে শিশুদের জন্য বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রদর্শনী রয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর জনশিক্ষা বিভাগ
- বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে। প্রবেশ মূল্য বাংলাদেশীদের জন্য ২০ টাকা এবং বিদেশীদের জন্য ৩০০ টাকা।
জাদুঘরটি ঢাকা শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এটি শাহবাগ মোড় থেকে প্রায় ৫০০
মিটার দূরে অবস্থিত।
আহসান মঞ্জিল
আহসান মঞ্জিল ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি একটি ঐতিহাসিক
প্রাসাদ। এটি ১৯ শতকের গোড়ার দিকে নির্মিত হয়েছিল। প্রাসাদটি তার সুন্দর
স্থাপত্যশৈলীর জন্য বিখ্যাত।
আহসান মঞ্জিল কি কি আছে
আহসান মঞ্জিল হল একটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ যা ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে
অবস্থিত। এটি পূর্বে ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি
ছিল। ১৯৯২ সালে এটি একটি জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়।
আহসান মঞ্জিল দুটি অংশে বিভক্ত:
- রংমহল ও অন্দরমহল। রংমহল হল প্রাসাদের প্রধান অংশ। এটিতে একটি বড় হল, একটি অফিস, একটি দরবার হল, একটি মসজিদ, একটি ডাইনিং রুম, একটি গোলঘর, একটি গ্রন্থাগার, একটি শয়নকক্ষ এবং অন্যান্য কক্ষ রয়েছে।
আহসান মঞ্জিলের রংমহল
- অন্দরমহল হল প্রাসাদের ব্যক্তিগত অংশ। এটিতে একটি বড় হল, একটি অফিস, একটি দরবার হল, একটি মসজিদ, একটি ডাইনিং রুম, একটি গোলঘর, একটি গ্রন্থাগার, একটি শয়নকক্ষ এবং অন্যান্য কক্ষ রয়েছে।
আহসান মঞ্জিলের অন্দরমহল
আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে প্রদর্শন করা হয় এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস
হল:
- নবাবদের ব্যবহৃত আসবাবপত্র, অস্ত্রশস্ত্র, পোশাক এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত জিনিসপত্র।
- নবাবদের আমলে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের শিল্পকর্ম, যেমন চিত্রকর্ম, ভাস্কর্য, টাইলস এবং কাঠের কাজ।
- নবাবদের আমলের ইতিহাস ও সংস্কৃতি সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের নথিপত্র ও সামগ্রী।
- আহসান মঞ্জিল ঢাকার একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। প্রতি বছর হাজার হাজার দর্শক এটি পরিদর্শন করে।
এই ১০টি জায়গা ছাড়াও ঢাকার আশেপাশে আরও অনেক মনোরম ও আকর্ষণীয় স্থান
রয়েছে। আপনি আপনার পছন্দ ও সময়ের উপযোগী যেকোনো স্থানে ঘুরে আসতে
পারেন।
সোনারগাঁও সম্পর্কে ১০টি বাক্য
সোনারগাঁও বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক শহর এবং একসময় বাংলার রাজধানী ছিল।
- সোনারগাঁও বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা।
- এটি ঢাকা থেকে প্রায় ২৭ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত।
- সোনারগাঁও মধ্যযুগে মুসলিম সুলতানদের রাজধানী ছিল।
- এখানে রয়েছে গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ্ এর মাজার, রয়েছে পাঁচ পীরের দরগাহ্ সহ অসংখ্য গুণীজনের স্মৃতি।
- সোনারগাঁয়ের মসলিন কাপড় ছিল সারা বিশ্বে সমাদৃত।
- সোনারগাঁও বাংলাদেশের প্রাচীন জনপদের মধ্যে শিল্পকলা, সংস্কৃতি ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে একটি গৌরবময় জনপদ।
- সোনারগাঁওয়ে রয়েছে অনেক পুরানো মসজিদ, মন্দির, এবং স্থাপত্য নিদর্শন।
- সোনারগাঁও বাংলাদেশের লোকশিল্প ও কারুশিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।
- সোনারগাঁও বাংলাদেশের ইতিহাস, কৃষ্টি, ঐতিহ্য ও লোকজ সংস্কৃতির একটি প্রতীক।
সোনারগাঁওকে বাংলাদেশের ঐতিহ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
উপসংহার
আজ places to visit near dhaka বা ঢাকার আশে পাশে দেখার মতো ১০টি জায়গা বা
ঢাকায় নিরিবিলি ঘুরার জায়গা বা কাপলদের জন্য ঘোরার জায়গা নিয় আলোচনা
করলাম। আগামীতে নতুন কোন টপিক নিয়ে আলোচনা করব। ধন্যবাদ।
জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url