এম এস ওয়ার্ড কি - এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার

ভূমিকা

আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক জমজম আইটির পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আপনি অনেক খোঁজাখুজির পর নিশ্চয়ই এম এস ওয়ার্ড কি বা এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার বা MS Word  এর শর্টকাট পরিচিতি কি তা জানার জন্যই আমাদের এই সাইটটিতে এসেছেন।
এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার -  MS Word  এর শর্টকাট পরিচিতি
হ্যাঁ আজকে আমি সঠিকভাবে এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার বা  MS Word  এর শর্টকাট পরিচিতিএবং কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা নিয়ে আলোচনা করব। এই লেখার মূল বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে ফেলুন।

এমএস ওয়ার্ড (MS Word) বা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর শর্টকাট পরিচিতি

এমএস ওয়ার্ড হচ্ছে ওয়ার্ড প্রসেসিং একটি সফটওয়্যার। যার সাহায্যে কম্পোজ টাইপ, ড্রয়িং, প্রজেক্ট প্রোফাইল তৈরি করা, ছোটখাট ডিজাইন করা, চিঠিপত্র, দলিল, প্রশ্ন টাইপ করা ছাড়াও প্রিন্ট দেওয়া ও অফিশিয়াল কাজ সহ যাবতীয় কাজ করা যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাইক্রোসফট কর্পোরেশন এই সফটওয়্যার তৈরি করেছে। তাই একে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) বা এমএস ওয়ার্ড (MS Word) বলা হয়।

এম এস ওয়ার্ড ২০১০ টিউটোরিয়াল pdf

এম এস ওয়ার্ড ২০১০ টিউটোরিয়াল PDF:
বাংলা ভাষায় এম এস ওয়ার্ড ২০১০ টিউটোরিয়াল PDF খুঁজে পেতে আপনি নিম্নলিখিত উৎসগুলো ব্যবহার করতে পারেন:

১. Microsoft Office ওয়েবসাইট:
2, এম এস ওয়ার্ড ২০১৬ টিউটোরিয়াল pdf

এম এস ওয়ার্ড কি 

এম এস ওয়ার্ড হলো মাইক্রোসফট কর্পোরেশন কর্তৃক তৈরি একটি জনপ্রিয় ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। এটি ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরণের নথি তৈরি, ফর্মাট করা এবং সম্পাদনা করা যায়।
এম এস ওয়ার্ডের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য:
টাইপিং এবং টেক্সট এডিটিং: নথিতে টাইপ করা, টেক্সট ফর্মাট করা, বানান এবং ব্যাকরণ পরীক্ষা করা, এবং আরও অনেক কিছু।
ফর্মাটিং: ফন্ট, রঙ, মার্জিন, লাইন স্পেসিং, এবং আরও অনেক কিছু ব্যবহার করে নথির ফর্মাট করা।
লেআউট: টেবিল, ছবি, গ্রাফ, এবং আরও অনেক কিছু নথিতে যুক্ত করা।
মেইলিং: চিঠি, লেবেল এবং ইমেল তৈরি করা।
রিভিউ: অন্যদের সাথে নথি শেয়ার করা এবং তাদের মন্তব্য পেতে।
সহযোগিতা: একাধিক ব্যবহারকারী একই নথিতে একসাথে কাজ করতে পারে।
এম এস ওয়ার্ড ব্যবহারের কিছু উদাহরণ:
  • ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক চিঠি লেখা
  • রিপোর্ট এবং প্রস্তাবনা তৈরি করা
  • বই এবং নিবন্ধ লেখা
  • ব্রোশিউর এবং ফ্লাইয়ার তৈরি করা
  • টেবিল এবং গ্রাফ তৈরি করা
  • নথি মুদ্রণ করা
এম এস ওয়ার্ড একটি শক্তিশালী এবং বহুমুখী সরঞ্জাম যা বিভিন্ন ধরণের নথি তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ব্যবহার করা সহজ এবং এতে অনেকগুলি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনাকে আপনার নথিগুলিকে পেশাদার দেখাতে সাহায্য করতে পারে।

MS Word বা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর সাহায্যে কী কী করা যায় 

MS Word কি তা আমরা ইতোমধ্যে জেনে গেছি। এবার আমরা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বা ms word এর সাহায্যে যেসব কাজ করা যায় তা জানব। MS Word এর সাহায্যে যেসব কাজ করা যায় তা নিম্নে দেওয়া হল –
  • চিঠিপত্র টাইপ করা ও প্রিন্ট করা যায়
  • যেকোনো ধরনের ডকুমেন্ট বা টেক্সট লেখা যায়
  • দলিল, প্রশ্নপত্র টাইপ ও প্রিন্ট করা যায়
  • বিভিন্ন ডিজাইন করা যায়
  • ড্রয়িং, টেবিল ও ডায়াগ্রাম তৈরি করা যায়
  • ব্যক্তিগত নোট তৈরি করা যায় ইত্যাদি আরও বিভিন্ন ধরনের কাজ করা যায়।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর কিছু কিবোর্ড শর্টকাট ( Keyboard Shortcuts ) 

এম এস ওয়ার্ড কি বা এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার বা MS Word  এর শর্টকাট পরিচিতি কি তা জানার জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ কাজ করার সময় কিবোর্ড দিয়ে কিছু কমান্ড করা যায় এগুলোকে শর্টকাট key বলে। শর্টকাট key দিয়ে কাজ করলে দ্রুত কাজ করা যায়। নিম্নে কয়েকটি শর্টকাট key দেওয়া হলো –
  • Ctrl + A = Select All
  • Ctrl + C = Copy
  • Ctrl + X = Cut
  • Ctrl + V = Paste
  • Ctrl + B = Bold
  • Ctrl + I = Italic
  • Ctrl + K = Hyperlink
  • Ctrl + N = New File
  • Ctrl + O = Open
  • Ctrl + W = Close
  • Ctrl + S = Save As
  • Ctrl + P = Print
  • Ctrl + D = Format Change
  • Ctrl + F = Find
  • Ctrl + E = Center
  • Ctrl + G = Go To
  • Ctrl + J = Justify
  • Ctrl + U = Underline
  • Ctrl + Y = Redo/Repeat
  • Ctrl + Z = Undo
  • Ctrl + H = Replace
  • Ctrl + Home = First
  • Ctrl + End = Last line
  • Spell check = F7
  • Find & Replace = F5

এম এস ওয়ার্ড কি ধরনের সফটওয়্যার

এম এস ওয়ার্ড হলো একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। এটি ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরণের নথি তৈরি, ফর্মাট করা এবং সম্পাদনা করা যায়।
এম এস ওয়ার্ডের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য:
  • টাইপিং এবং টেক্সট এডিটিং: নথিতে টাইপ করা, টেক্সট ফর্মাট করা, বানান এবং ব্যাকরণ পরীক্ষা করা, এবং আরও অনেক কিছু।
  • ফর্মাটিং: ফন্ট, রঙ, মার্জিন, লাইন স্পেসিং, এবং আরও অনেক কিছু ব্যবহার করে নথির ফর্মাট করা।
  • লেআউট: টেবিল, ছবি, গ্রাফ, এবং আরও অনেক কিছু নথিতে যুক্ত করা।
  • মেইলিং: চিঠি, লেবেল এবং ইমেল তৈরি করা।
  • রিভিউ: অন্যদের সাথে নথি শেয়ার করা এবং তাদের মন্তব্য পেতে।
  • সহযোগিতা: একাধিক ব্যবহারকারী একই নথিতে একসাথে কাজ করতে পারে।
এটি ব্যবহার করা সহজ এবং এতে অনেকগুলি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনাকে আপনার নথিগুলিকে পেশাদার দেখাতে সাহায্য করতে পারে।

লেখার মাঝে টাইপ করার সঠিক পদ্ধতি

লেখার মাঝে টাইপ করতে হলে আপনি যেখানে লিখতে চান সেখানে প্রথমে কার্সর নিতে হবে। কার্সর নেওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। এটা কিবোর্ড বা মাউস দিয়ে নেওয়া যায়। আপনি যেখানে কার্সর নিতে চান মাউস দিয়ে সেখানে নিয়ে লেফট ক্লিক করলেই কার্সর সেখানে চলে যাবে। 
আর কিবোর্ড দিয়ে কার্সর নিতে চাইলে কিবোর্ডের অ্যারো কি ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া নিচের শর্টকাট পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করেও কার্সর এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নেওয়া যায়।
  • কার্সর নেওয়ার জায়গা Command
  • এক অক্ষর বামে সরানো Left Arrow
  • এক অক্ষর ডানে সরানো Right Arrow
  • এক লাইন উপরে যেতে Up Arrow
  • এক লাইন নিচে যেতে Down Arrow
  • এক শব্দ বামে নিতে Ctrl + Left Arrow
  • এক শব্দ ডানে নিতে Ctrl + Right Arrow
  • লাইনের শুরুতে Home Key
  • লাইনের শেষে End Key
  • বর্তমান প্যারার শুরুতে Ctrl + Up Arrow
  • বর্তমান প্যারার শেষে Ctrl+ Down Arrow
  • এক স্ক্রিন উপরে Page Up Key
  • এক স্ক্রিন নিচে Page Down Key
  • স্ক্রিনের শুরুতে Ctrl+ Page Down
  • স্ক্রিনের শেষে Ctrl+ Page Up
  • ডকুমেন্টের শুরুতে Ctrl + Home
  • ডকুমেন্টের শেষে Ctrl + End
  • লেখা মুছা বা ডিলিট করা ( Delete text ):
আসুন এম এস ওয়ার্ড কি বা এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার বা MS Word  এর শর্টকাট পরিচিতি কি জানার পাশাপাশি MS Word এর কোন ডকুমেন্টে ভুল হলে বা ডিলিট করার প্রয়োজন হলে তার তিনটি পদ্ধতিতে ডিলিট করা যায় এগুলো হলো জানি-
  • Backspace Key
  • Delete Key
  • Insert Key
Backspace Key : লেখার শেষটুকু ডিলেট করতে অর্থাৎ কার্সরের বামদিক থেকে লিখা মুছার জন্য এ Key ব্যবহার করা হয়। আবার আপনি যতটুকু লিখা ডিলিট করতে চান তা সিলেক্ট করে Backspace Key চাপলেই লিখা ডিলিট হবে।

Delete Key : ডিলিট কি চাপলে কার্সরের ডানদিক থেকে লিখা মুুুুছবে।

Insert Key : এ কি চাপলেই ওভারমোড চালু হয়। এ সময় ডকুমেন্টে কোন লিখা লিখলে কার্সরের স্থানে লিখা হয়। আর এর ডানে কোন লেখা থাকলে ডিলিট হয়ে যাবে। যেকোন ফরম পূরণ করার সময় কোন লেখা ডিলিট করে নতুন লেখা টাইপ করার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়। এ মোড চালুু থাকলে ডকুমেন্টের স্ট্যাটাস বারের OVR অংশটি উজ্জ্বল হয়ে যায়।

Home menu এর কাজ – Clipboard, Font, Paragraph, Styles.

১) ফ্ন্ট পরিবর্তন করা , ফন্ট এর আকার আকৃতি পরিবর্তন করা
২) ফন্ট ডানে, বামে ও মাঝখানে সেট করা
৩) ফন্টের কালার/রং পরিবর্তন করা
৪) একসাথে লেখাকে বড় ও ছোট হাতের অক্ষরে রূপান্তর করা
৫) borders add করা
৬) লেখাকে styles করা
৭) Find & replece এর ব্যবহার

Insert মেনুর কাজ – Page, Table, lllustrations,Header & Footer, Text, Symbols.

১) Cover page তৈরী করা
২) Table তৈরী করা
৩) Picture Add করা
৪) Shapes and icons Add করা
৫) Chart তৈরী করা
৬) Links & Comment Add করা
৭) header , footer and page number Add করা
৮) Text box এর ব্যবহার
৯) Symbols Add করা

Design Menu এর কাজ – Themes, Document Formatting, Page Background

১) পছন্দ মতো Themes Add করা
২) পছন্দ মতো Document Formatting করা
৩) Watermark তৈরী করা
৪) Page color করা
৫) Page এ border দেওয়া

Layout Menu এর কাজ – Page setup, Paragraph, Arrange.


১) Page setup করা….Orientation change করা , সাইজ, কলাম ও মার্জিন করা
২) Position & wrap text এর ব্যবহার

View Menu এর কাজ – Views, Show, Window, Macros.

১) Page view সেটআপ করা
২) Page এর Ruler, Gridlinew & Navigation pane …Show & hide করা
৩) word macro এর ব্যবহার

Format Menu এর কাজ – Insert shapes, Shapes slyles, Word styles, Text, Arrange & Size

১) Shepes insert করা
২) Shapes & word styles করা
৩) যেকোনো ছবি ও আইকনের position সেট করা
৪) Wrap text এর সঠিক ব্যবহার জানা

File Menu এর কাজ – Home, New, Open, Info, Save, Save as, Print & Close. 

১) নতুন ফাইল খোলা ও বন্ধ করা
২) তৈরীকৃত ফাইলের ডিটেলস জানা
৩) যেকোনো ফাইলকে সেইভ ও সেইভএস করা
৪) প্রিন্ট করার পদ্ধতি জানা
২) তৈরীকৃত ফাইলের ডিটেলস জানা
৩) যেকোনো ফাইলকে সেইভ ও সেইভএস করা
৪) প্রিন্ট করার পদ্ধতি জানা

এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড হলো মাইক্রোসফট অফিস গ্রুপের একটি সফটওয়্যার। এটি একটি ওয়ার্ড প্রসেসর। ১৯৮৩ সালে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন এটি প্রকাশ করে। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ওয়ার্ড প্রসেসর হলো মাইক্রোসফট ওয়ার্ড।

এম এস ওয়ার্ডের ব্যবহার নিম্নরূপ:

ডকুমেন্ট তৈরি: এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট তৈরি করা যায়। যেমন: চিঠি, প্রতিবেদন, প্রবন্ধ, বই, নিবন্ধ, নোটিশ, বিল, ভাউচার, ইত্যাদি।

সিভি ও রেজুমি তৈরি: এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করে সুন্দর ও আকর্ষণীয় সিভি ও রেজুমি তৈরি করা যায়।

আয়ের উপায়: এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করে বিভিন্ন উপায়ে আয় করা যায়। যেমন: লেখালেখি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ইত্যাদি।

লেকচার শিট তৈরি: এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করে সুন্দর ও আকর্ষণীয় লেকচার শিট তৈরি করা যায়।

আর্টিকল লেখা: এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকল লেখা যায়। যেমন: খবরের লেখা, বৈজ্ঞানিক লেখা, প্রযুক্তিগত লেখা, ইত্যাদি।

এছাড়াও, এম এস ওয়ার্ডের আরও অনেক ব্যবহার রয়েছে। যেমন:

গ্রাফিক্স যুক্ত করা: এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক্স যুক্ত করা যায়। যেমন: ছবি, চার্ট, টেবিল, ইত্যাদি।
ফরমেটিং: এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করে ডকুমেন্টের লেখা, ফন্ট, সাইজ, রঙ, ইত্যাদি ফরমেট করা যায়।
সম্পাদনা: এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করে ডকুমেন্টের লেখা, ছবি, গ্রাফিক্স, ইত্যাদি সম্পাদনা করা যায়।
প্রোটেকশন: এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করে ডকুমেন্টকে প্রোটেক্ট করা যায়।
এম এস ওয়ার্ড একটি শক্তিশালী সফটওয়্যার যা বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য ব্যবহার করা যায়। এম এস ওয়ার্ডের ব্যবহারিক দক্ষতা থাকলে যেকোনো কাজে সুবিধা পাওয়া যায়।

এম এস ওয়ার্ড ফুল কোর্স

Welcome to best “Microsoft office Word Full Tutorial in Bangla। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফুল কোর্স by Zamzam IT। এই টিউটোরিয়ালে এমন কিছু বিষয় দেখিয়েছি যা আপনি কখনো দেখেননি। আজ আমি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফুল কোর্স নিয়ে আলোচনা করেছি।Microsoft Office Program #Microsoft #Word #Bangla Tutorial 2007, 2010, 2013, 2016,2019. ইনসার্ট মেনুর সাহায্যে পেজ ব্রেক, সেকশন ব্রেক, পেজ নাম্বারিং, বিভিন্ন ধরনের প্রতীক (Symbol) টাইপ করা, অটো টেক্সট সংযোজন করা, গাণিতিক ইকুয়েশন/ফরমুলা লেখা ইত্যাদি কাজ করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ এম. এস. ওয়ার্ডে ভিন্ন কোন স্থান থেকে কিছু সংযোজিত করার জন্য এ মেনু ব্যবহার করা হয়। পেজ লেআউট মেনুর সাহায্যে পেজে থিম সেটিং, পেজ সেটাপ, পেজে ওয়াটার মার্ক সেটিং,পেজে কভার সেটিং, বিভিন্ন ধরনের পেজে সেটিং, করা, গাণিতিক ইকুয়েশন/ফরমুলা লেখা ইত্যাদি কাজ করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ এম. এস. ওয়ার্ডে পেজ ডিজাইন করার জন্য এ মেনু ব্যবহার করা হয়। I’m Badol Rahman Bablu Warm Welcome to my YouTube channel "Badol Rahman". Start Now! Here you can learn a lot about Digital Marketing, Computer Application, ICT/IT, Education, SEO & more things by Badol Rahman Channel.
💕Fair Use Disclaimer: ======== || ========= 💕
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here fall under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36, and Chapter 13 Section 72. According to that law, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use. "Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."
💕🍒🍒নিচের ভিডিওগুলো প্রয়োজনে দেখে আসতে পারেন:🍒🍒💕 💥কম্পিউটার    • Computer Fundamental (কম্পিউটার ট্রাব...   💥মাইক্রোসফট ওয়ার্ড    • MS Office Word (মাইক্রোসফট ওয়ার্ড)   💥MS এক্সেল টিউটোরিয়াল    • MS Excel (মাইক্রোসফট এক্সেল টিউটোরিয়াল)   💥MS PowerPoint    • MS PowerPoint   💥Blogging (ব্লগিং)   • Blogging (ব্লগিং)   💥অনলাইন আর্নিং    • Online Earning (অনলাইন আর্নিং)   💥ইউটিউব মার্কেটিং:    • YouTube Marketing (ইউটিউব মার্কেটিং)   💥ফেসবুক মার্কেটিং:    • Facebook Marketing (ফেসবুক মার্কেটিং)   💥টুইটার মার্কেটিং:    • Twitter Marketing (টুইটার মার্কেটিং)   💥ফাইবার মার্কেটিং:    • Fiverr Marketing (ফাইবার মার্কেটিং)   💥এইওক্লার্ক মার্কেটিং:    • Seoclerks Marketing (এইওক্লার্কস মার্...   💥টামলার মার্কেটিং:    • Tumblr Marketing (টামলার মার্কেটিং)   💥লিংডেন মার্কেটিং:    • Linkedin Marketing (লিংডেন মার্কেটিং)   💥 সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং:    • SEO (সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং)   💥পিন্টারেষ্ট মার্কেটিং:    • Pinterest Marketing (পিন্টারেষ্ট মার্...   💥পেওনিয়ার মার্কেটিং:    • Payoneer Marketing (পেওনিয়ার মার্কেটিং)   💥রেডিট মার্কেটিং:    • Reddit Marketing (রেডিট মার্কেটিং)   💥এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:    • Affiliate Marketing (এ্যাফিলিয়েট মার্...   💥ই-মেইল মার্কেটিং:    • E- Mail Marketing (ই-মেইল মার্কেটিং)   💥কোয়েরা মার্কেটিং:    • Quora Marketing how to create a profe...  

উপসংহার

আজকে এম এস ওয়ার্ড এর ব্যবহার বা MS Word  এর শর্টকাট পরিচিতি এই পর্যন্ত। দেখা হবে পরবর্তীতে অন্য কোনো পোস্টে। সেই পর্যন্ত সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন। যদি আমাদের সাইটের পোস্টগুলো আপনার একটু হলেও উপকারে আসে তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আর এই রকম নিত্যনতুন পোস্ট পেতে আমাদের সাথে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জমজম আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url